বেতন নয়, টাকার টানেই চিকিৎসক ও তাঁর স্ত্রীর উপর আক্রমণ করেন বলে জেরায় জানালেন গাড়ির চালক তপন দাস। জুয়ার নেশা ছিল তপনের। লক্ষ, লক্ষ টাকা জুয়ায় হারার পরে, বর্ধমান শহরের খাসবাগানে চিকিৎসক সুব্রত নাগ ও তাঁর স্ত্রী মৌসুমীর কাছে অগ্রিম বেতন দাবি করেন তপন। কিন্তু মাস শেষ না হওয়ায়, তা দিতে অস্বীকার করেন প্রৌঢ় দম্পতি। শুরু হয় বচসা। তারপর বেধম মারধর। লাঠির আঘাতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মৌসুমীর। মালিকিনের।
জেরায় খুনের কথা তপন দাস স্বীকার করেছেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর। এদিকে, সুব্রত নাগকে বুধবার, হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাঁর অভিযোগ, পুজোর আগেও জুয়ায় হেরে টাকা চাইতে এসেছিলেন তপন। না দিলে খুনের হুমকিও দেন। সেই কথা সুব্রত নাগ পুলিশকে জানিয়ে ছিলেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার, তপনকে আদালতে তোলা হলে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন-মহারাষ্ট্রে জল আরও ঘোলা হওয়ার আশায় কংগ্রেস





























































































































