আইসিসির শাস্তি মাথায় নিয়ে আপাতত ক্রিকেটের বাইরে বাংলাদেশের স্টার ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। হোয়াটস অ্যাপে তাঁদের মধ্যে ঠিক কথা হয়েছিল, ক্রমশ তা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু শাস্তির কী হবে? আইসিসি সূত্রের খবর, যেহেতু সাকিব জেরায় সব অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছেন, তাই তাঁর শাস্তি কমে যেতে পারে। এক বছরের নিষেধাজ্ঞায় তা শেষ হতে পারে।
কিন্তু কী ছিল বুকি আর সাকিবের কথোপকথন? ২০১৭-য় শুরু, ২০১৮ তে মাঝেমধ্যে আগরওয়াল নামে এক ব্যক্তি তার সঙ্গে ভাব জমাত হোয়াটস অ্যাপে।
ধীরে ধীরে ভাব জমিয়ে ২০১৮-র ১৯ জানুয়ারিতে আসল প্রসঙ্গে আসে। আগরওয়াল তাকে জিজ্ঞাসা করে, আপনি কী আমাদের সঙ্গে এখন কাজ করবেন? নাকি আমরা আইপিএলের জন্য অপেক্ষা করব? চারদিন বাদে ফের প্রশ্ন : ভাই, আমরা কী এই সিরিজে একসঙ্গে কাজ করতে পারি? এরপর কথা এগোয়। সাকিবকে ম্যাচ সংক্রান্ত কিছু তথ্য জানতে চান। তিনি কিছু কথার জবাবও দেন। সানরাইজার্স হায়দরাবাদে এক খেলোয়াড় খেলবে কিনা সে নিয়ে প্রশ্ন আসে। এর দিন দশেক পরে আগরওয়াল সাকিবের অ্যাকাউন্টস বিশদে জানতে চায়। বিট কয়েন বা ডলার অ্যাকাউন্ট নম্বর জানতে চায়। এই সময় ত্রিদেশীয় সিরিজ ও আইপিএলের হায়দরাবাদ বনাম পাঞ্জাবের খেলায় তিনবার ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব পান সাকিব। কিন্তু একবারও আইসিসিকে জানাননি। আইসিসির কোড অফ কন্ডাক্ট অনুযায়ী এমন প্রস্তাব বা ফোন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জানানোর কথা ২.৪.৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী। যা বারবার উপেক্ষা করে শাস্তির মুখে বাংলাদেশী স্টার।






























































































































