সাউথ ব্লকের দপ্তর নয়, নিজের 7, লোককল্যাণ মার্গের বাড়িতেই বুধবার বিকেলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী। এনিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর তুঙ্গে।
1) মমতা কিছু সৌজন্যের উপহার নিয়ে যাচ্ছেন।
2) রাজ্যের বিভিন্ন খাতে কেন্দ্রের বিপুল বকেয়া নিয়ে কথা হবে। মমতা টাকা চাইবেন।
3) কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির সঙ্কট, কর্মীদের অনিশ্চিত ভবিষ্যত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বলবেন।
4) এন আর সি ইস্যুতে আপত্তি জানাবেন।
5) রাজ্যের নামবদলে অনুমোদন নিয়ে জোর দেবেন।
6) কথাপ্রসঙ্গে অন্য বিষয় এলে আলোচনা হবে।
বিরোধী বাম, কংগ্রেসের প্রশ্ন
1) রাজীবকুমারের উপর চাপ বাড়ায় হঠাৎ এতদিন পর, এত বৈঠক বয়কটের পর এখনই কেন দিল্লি যাওয়া?
2)দাবিসংক্রান্ত বৈঠক হলে অন্য মন্ত্রী বা অফিসারের টিম সঙ্গে নেই কেন?
এরা বিজেপি-তৃণমূল সম্পর্ক ভালো হওয়ার কথা বলছেন।
বিজেপি মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লি যাওয়া নিয়ে কটাক্ষ করলেও যেহেতু মোদি নিজে সময় দিয়েছেন, তাই বেশি উঁচিয়ে খেলতে পারছে না।
তৃণমূল বলছে, বিরোধীরা কুৎসা করছে। সেটিং হলে কেউ প্রকাশ্যে যায়? ওটা দূতমারফৎ হয়ে যায়। মুখ্যমন্ত্রী একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠকে গেছেন। এতদিন যারা বলত কেন বৈঠকে যান না, আজ তারা বলছে কেন বৈঠকে যাচ্ছেন। এসব সস্তা রাজনীতি।






























































































































