২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলার ৮৭২৫৭৬০৭ জন স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করেছেন। বৃহস্পতিবার, বিধানসভায় (Assembly) আমতার তৃণমূল বিধায়ক সুকান্ত পালের প্রশ্নের উত্তরে জানালেন রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya)। পরিসংখ্যান তুলে তিনি জানান, এর জন্য ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ২৬৯৪৬৪৯৬৩১ টাকা ব্যয় হয়েছে।
রাজ্যের সাধারণ মানুষের চিকিৎসা পরিষেবা অভূতপূর্ব সুবিধা করে দিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের অধীন বছরে ৫লক্ষ টাকা স্বাস্থ্য বিমা পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে শুক্রবার আমতার তৃণমূল (TMC) বিধায়ক সুকান্ত পালের এক প্রশ্নের জবাবে বিস্তারিত পরিসংখ্যান তুলে ধরে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya)। জানান, এই প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দের পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে । ২০২১-২২ অর্থবর্ষে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে ২২৬৩১৬১৯৩৯ টাকা ব্যয় করা হয়েছিল। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ওই পরিমাণ বেড়ে হয় ২৬৩০৫৬৮২৬৯৪ টাকা।
আরও খবর: মতুয়া মহাসঙ্ঘের মেলা করবেন কে? গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ হাই কোর্টের
মন্ত্রী জানান, স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা মেলে ২৯১৪টি হাসপাতালে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকা সত্ত্বেও বিভিন্ন জায়গায় পরিষেবা না পাওয়ার অভিযোগ উঠছে। বিরোধী বিধায়কের এই প্রশ্নের জবাবে চন্দ্রিমা জানান, স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে একটি নির্দিষ্ট হেল্পলাইন নম্বর (Helpline Number) রয়েছে, যেখানে সাত দিন, ২৪ ঘণ্টা অভিযোগ জানানো যায়। যদি কোনও নথিভুক্ত বেসরকারি হাসপাতাল পরিষেবা দিতে অস্বীকার করে, তাহলে এই নম্বরে ফোন করলেই সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেবে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে পরিষেবা পেতে কখনও সমস্যায় পড়তে হলে, গ্রাহকদের এর হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করে জানানোর পরামর্শ দেন মন্ত্রী৷
–
–
–
–
–
–
–