ট্রাস্ট খোলার আগে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা! জেডিএফ-এর সাফাই-এর পাল্টা পিএফএ

0
2

আর জি করের জুনিয়র চিকিৎসকের (junior doctor) তদন্তের দাবি জানিয়ে মাসের পর মাস আন্দোলন। কোথা থেকে এই টাকা আসছে, প্রশ্ন উঠতেই রাতারাতি ট্রাস্ট (trust) গঠন। আদতে সেই টাকা কীভাবে খরচ, পুলিশে অভিযোগ দায়ের হতেই একের পর এক যুক্তি দিতে ব্যস্ত জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্টের (Junior Doctor’s Front) চিকিৎসকরা। তাদের যাবতীয় যুক্তিকে ‘ন্যাকামি’ বলে দাবি প্রগ্রেসিভ হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের (Progressive Health Association)।

পুলিশে দায়ের হওয়া অভিযোগের তদন্ত করতে গিয়ে উঠে এসেছে চিকিৎসকদের সংগঠনের বাইরে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টেও জমা পড়েছে অনেক টাকা। এই টাকার উৎস নিয়ে পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। জুনিয়র চিকিৎসকদের (junior doctor) অনেকে আবার সেই জিজ্ঞাসাবাদ এড়িয়েও গিয়েছেন। আবার অনেকে ভার্চুয়ালি (virtual) জিজ্ঞাসাবাদের সামনা সামনি হয়েছেন।

ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে আন্দোলনের টাকা জমা পড়ার পরেই প্রশ্নের মুখে জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট (JDF)। সাফাই দিয়ে ফ্রন্টের সদস্যদের দাবি ট্রাস্ট (trust) গঠন হওয়ার আগে আন্দোলন চালিয়ে যেতে টাকার প্রয়োজন ছিল। তাই ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা উঠেছে। তবে তাদের এই দাবিকে আদৌ যুক্তিসঙ্গত বলতে নারাজ প্রগ্রেসিভ হেলথ অ্যাসোসিয়েশন (PFA)। সংগঠনের সম্পাদক ডক্টর করবী বড়াল বলেন, চুরি করে ধরা পড়ে এখন ন্যাকামি করছে জেডিএফ (JDF)। তাদের অডিট করার দরকার মনে হলে এতদিন কেন করেননি। এখন ন্যাকামি করার মানে কি। আসলে মানুষ ওদের চুরিটা ধরে ফেলেছে। তাই সামলাতে ন্যাকামো করছে ওরা।