কোথা থেকে এলো মঞ্চ বাঁধার টাকা। দিনের পর দিন শহরের একেক জায়গায় যানবাহন স্তব্ধ করার অপচেষ্টার অর্থের যোগান নিয়ে আগেই প্রশ্ন তুলেছিল রাজ্যের শাসকদল। এবার আর্থিক বেনিয়মের (misappropriation) প্রশ্নে আন্দোলনের মুখ হয়ে ওঠা জুনিয়র চিকিৎসকদের তলব করল বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ (Bidhannagar Commissionerate)। তবে জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো সেই জিজ্ঞাসাবাদে সাড়া দিলেও বাকি ছয় চিকিৎসক জিজ্ঞাসাবাদে সাড়া দেয়নি।
একটা বিপুল পরিমাণ টাকা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের (crowd funding) মাধ্যমে তুলেছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন। বিভিন্ন মাধ্যমে, সোশ্যাল মিডিয়ায় আবেদন করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল ফোন নম্বর, অনলাইন পেমেন্টের (online payment) নম্বর। সেখানেই বহু মানুষ টাকা দেন। তারই মধ্যে এক ব্যক্তি বিধাননগর থানা ও পরে বিধাননগর কোর্টেও আবেদন করেন টাকার ব্যয় সম্পর্কে জানতে। অভিযোগ করেন, তহবিলে দেওয়া টাকা নয়ছয় (misappropriation) হওয়ারও।
সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ শনিবার ডেকে পাঠায় জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো, অর্ণব মুখোপাধ্যায়, রাজু সাউ সহ সাতজনকে। প্রয়োজনে তাঁরা ভিডিও কনফারেন্সেও যোগাযোগ করতে পরেন বলে ছাড় দেয় পুলিশ। তবে একমাত্র অনিকেতই ভিডিও কলে (video call) জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হন শনিবার।
–
–
–
–
–
–
–
–