চিন আমেরিকা ঠাণ্ডা লড়াইয়ের পারদ চড়িয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তার পালে হাওয়া দিয়েছেন সি জিনপিং (Xi Jinping)। এবার তার জেরে কার্যত চিন থেকে আসা ছোট পার্সেল (small parcel) নেওয়াও বন্ধ করে দিল আমেরিকা। শুধুমাত্র চিঠি বিনা বাধায় নিতে পারবে মার্কিন ডাক বিভাগ (postal department)। তার থেকে বেশি হলেই দিতে হবে ১০ শতাংশ শুল্ক।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) শুল্ক হুঁশিয়ারিতে সবথেকে বেশি প্রভাব পড়ছে চিনের উপর। চিন থেকে আমদানি হওয়া সব সামগ্রিতেই ১০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছেন ট্রাম্প। পাল্টা মার্কিন (USA) সামগ্রিতে দফায় দফায় শুল্কের ঘোষণা জিনপিংয়ের। এর মধ্যে মার্কিন কয়লা থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসও রয়েছে। মঙ্গলবার থেকেই দুই দেশ শুক্ল যুদ্ধে নেমে পড়েছে। এর আগে ছোট পার্সেলে বিনা শুল্কেই অনেক ব্যবসায়িক কাজ সারতে পারত চিন। এই সুবিধা আমেরিকা ছাড়া ইউরোপের দেশগুলিতেও ভোগ করে চিন। এর মাধ্যমে চিনের (China) অনলাইন বস্ত্রশিল্প, প্রসাধন শিল্প ও ইলেক্ট্রনিক শিল্প ব্যবসা করে লাভবান হয়েছে।
এবার ট্রাম্পের নীতিতে ছোট পার্সেল নিলেও ১০ শতাংশ শুল্ক (tariff) দিতে হবে। ফলে ডাক বিভাগও (postal department) চিনা পার্সেল নেওয়া বন্ধ করে দিল। তবে আমেরিকার দেখানো পথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (EU) দেশগুলিরও হাঁটার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সেখানে চিনের দুই বস্ত্র ও প্রসাধনী সামগ্রির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের তোড়জোড় শুরু হয়েছে।
–
–
–
–
–
–
–
–