আর কয়েক ঘণ্টা পড়েই ইডেন গার্ডেন্সে (eden gardens) নেমে পড়বেন সূর্যকুমার যাদবরা। ২০২৫- এর প্রথম দ্বিপাক্ষিক সিরিজ।ঘরের মাঠে ভারতীয় দলের কঠিন যাত্রা শুরু হচ্ছে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স থেকেই। শেষবার ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি(T-20) সিরিজ ছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। এবার সামনে ইংল্যান্ড। টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বের অন্যতম সেরা দল ইংল্যান্ড। যে কোনও সিরিজের প্রথম ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়। কিন্তু ইডেনের পিচ কেমন হতে চলেছে? উত্তর দিয়েছেন খোদ পিচ কিউরেটর সুজন মুখোপাধ্যায়।
বাংলাদেশের (Bangladesh) বিরুদ্ধে রেকর্ড গড়েছিল ভারত। টি-টোয়েন্টিতে ৩০০ পেরিয়ে গিয়েছিল ভারতীয় দল। ইডেনেও কি তেমন কিছু ঘটতে পারে? ভারত-ইংল্যান্ডের যা বোলিং লাইন আপ, তাতে ৩০০ হয়তো তোলা কঠিন। হাইস্কোরিং টি-টোয়েন্টি দেখা যাবে, এটুকু আশা করছেন পিচ কিউরেটরও।তিনি বলেছেন, একটা ইনিংসে ২৩০-২৫০ স্কোর হতে পারে। হাইস্কোরিং ম্যাচ হবে এটুকু বলতে পারি। জস বাটলার, ফিল সল্টের মতো বিগ হিটাররা রয়েছে ইংল্যান্ড টিমে। আমাদেরও বিগ হিটার রয়েছে। আইপিএল খেলে সকলেই প্রায় এখানকার পরিবেশের সঙ্গে অভ্যস্ত।এরই পাশাপাশি, শিশিরও বড় ভূমিকা নিতে পারে।সুজন মুখোপাধ্যায় আরও বলছেন, ইডেনের পিচ নিয়ে আর আলাদা করে কিছু বলার নেই। শেষ কয়েক বছর ধরেই সেরা পিচের পুরস্কার পেয়েছি। ছেলেরা খাটনি করে উইকেট বানায়।
শিশিরের প্রভাবে যাতে সমস্যা না হয় এর জন্য বিশেষ ব্যবস্থাও থাকবে। শিশিরের জন্য ব্যাটাররা মূলত সুবিধাই পাবে। ব্যাটে বল ঠিকঠাক আসে। শট খেলা সহজ। তবে মাঠ প্রচণ্ড ভেজা থাকলে বোলার-ফিল্ডারদের সমস্যা। তেমনই শট খেলার পর বলও মন্থর গতিতে যেতে পারে। ইডেনের পিচ কিউরেটর বলছেন, ১০ ওভারের পর ব্রেক থাকছে। ফিল্ড আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলে ওই সময় রোপিং করব। অ্যান্টি ডিউ স্প্রে করব। এ ছাড়া ইনিংসের মাঝে সময় পাব। যদি কোনও দলের ক্রিকেটার( cricketer) তার মাঝে কিছু করার কথা বলে, তখন সেটা দেখতে হবে।
–
–
–
–
–
–
–
–