লীলাবতী হাসপাতালে ছোটে নবাবের চিকিৎসায় উন্নতি হলেও ঘটনার তদন্তে শুক্রবার সন্ধ্যে পর্যন্ত কোন অগ্রগতি দেখাতে পারল না মুম্বাই পুলিশ (Mumbai Police)। একের পর এক পরিচিত অপরিচিতদের জিজ্ঞাসাবাদ করেও হামলাকারী যুবককে গ্রেফতার করা যায়নি। শুক্রবার সারা দিন কোন গ্রেফতারি (arrest) না হওয়ায় কার্যত জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে গোপনীয়তা শুরু করে মুম্বই পুলিশ।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সিসিটিভি ফুটেছে (CCTV footage) সইফ-কারিনার (SAif-Kareena) বাড়ি থেকে হামলার পর বেরোতে দেখা যায় সন্দেহভাজন আততায়ীকে। তার সম্পর্কে মুম্বই পুলিশ জানিয়েছিল, ভোরের ট্রেন ধরে সে ভাষাই ভিরারের (Vasai Virar) দিকে চলে যায়। বান্দা পুলিশের (Bandra Police) তরফে দশটি দল তার খোঁজ শুরু করে। তবে এই ঘটনায় কোন তথাকথিত গ্যাং জড়িত নয় বলেই দাবি করেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী যোগেশ কদম। ফলে যাবতীয় অভিযোগ সিসিটিভিতে (CCTV) দেখা যুবকের উপরে গিয়ে পড়ে।
অন্যদিকে শুক্রবার সকালে বাড়ির ১০-১৫ বছরের পুরনো ছুতোর মিস্ত্রি ওয়ারিস আলী সালমানিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠায় বান্দ্রা পুলিশ (Bandra Police)। রটে যায় সইফের (Saif Ali Khan) উপর হামলাকারীকে আটক করতে পেরেছে মুম্বই পুলিশ (Mumbai Police)। বিকালে মুম্বই পুলিশের পক্ষ থেকে ফের জানানো হয় যে ব্যক্তি আটক হয়েছে তিনি হামলাকারী নন। এবং এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত পুলিশ কাউকে আটক করা হয়নি।
এরপর শুক্রবার রাতে বান্দ্রা থানার (Bandra Police) একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। যেখানে এক অপরাধীকে মুখ ঢেকে থানায় ঢোকাতে দেখা যায়। একাংশের সূত্রের দাবি, রাতেই সইফের হামলাকারীকে গ্রেফতার করতে সফল হয়েছে বান্দ্রা থানার পুলিশ।
–
–
–
–
–
–
–