নতুন বছরের শুরুতে খুদেদের স্কুলে হঠাৎ সাংসদ (MP)। একটি নয়, একে একে তিনটি স্কুল ও দুটি কলেজেও যান। দিদি নাম্বার ওয়ানকে স্কুলে দেখে পড়ুয়াদের খুশির সীমা নেই। তবে তিনি সোজা যান পড়ুয়াদের খাবারের খোঁজে। খাবার পরিবেশন থেকে খাবার চেখে দেখা – নতুন বছরের শুরুতে পড়ুয়াদের সঙ্গে সবই উপভোগ করলেন। দিলেন দরাজ সার্টিফিকেটও।
মহসিন কলেজ থেকে শুরু করে তিনি হুগলি ওমেনস কলেজ, অনুকূলচন্দ্র বিদ্যাপীঠ, গড়বাটি হাই স্কুল এবং শেষে হুগলি জ্যোতিষচন্দ্র বিদ্যাপীঠে যান সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachana Banerjee)। হুগলি জ্যোতিষচন্দ্র বিদ্যাপীঠে ঢুকেই সাংসদ মিড ডে মিলের (mid-day meal) ঘরে প্রবেশ করেন। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে চান, শিশুদের জন্য কী ধরনের খাবার রান্না করা হচ্ছে। রান্নার কর্মীদের কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন ফুলকপি এবং ভাত রান্না করা হয়েছে। তিনি নিজে একটি স্টিলের থালায় পরিবেশন করা ভাত এবং ফুলকপি হাতে নিয়ে তা চেখে দেখেন।
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachana Banerjee) এ দিন সরাসরি মিড ডে মিলের (mid-day meal) খাবারের গুণমান নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “খাবার একেবারে ভালো। তেল-মশলা কম হলেও স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর। শরীর ঠিক রাখার জন্য এমন খাবারই প্রয়োজন।” তার বক্তব্য, খাবারে পুষ্টির মান ঠিক রাখতে তেল-মশলা কম রাখা উচিত এবং শিশুদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই এই ধরনের খাবার দেওয়া জরুরি। তবে এদিন রচনার হঠাৎ পরিদর্শন ও সরাসরি খাবার পরীক্ষা করার ঘটনা সাধারণ মানুষের মধ্যে সাড়া ফেলে।
–
–
–
–
–
–
–