বান্দোয়ানের পাহাড় থেকে বাঘিনী সোজা চলে গেছে পুরুলিয়ার মানবাজার (Maanbazar, Purulia) এলাকায়। জিনাতের (Tigress Zeenat) পায়ের ছাপ চোখে পড়া মাত্রই আতঙ্ক বেড়েছে গ্রামবাসীদের। রেডিয়ো কলার ‘ট্র্যাক’ করে মানবাজার ২ ব্লকের শুশুনিয়া-বুরুডি এলাকায় বাঘিনীর লোকেশন মিলেছে। এই এলাকা জনবসতিপূর্ণ। তাই চিন্তায় বনদফতর -প্রশাসন।
আস্তানা বদল করেছে কিন্তু জেলা ছেড়ে যায়নি জিনাত (Tigress Zeenat)। বনবিভাগের কর্মীদের গত পাঁচ দিন ধরে নাকানিচোবানি খাইয়ে এবার রাইকা পাহাড় থেকে ১৫ কিলোমিটার হেঁটে সে পৌঁছে গেছে মানবাজারে। এতদিন ধরে বাঘবন্দির একাধিক টোপ দেওয়া হলেও বাঘিনীকে বাগে আনা যায়নি। বিশেষজ্ঞদের অনেকেই মনে করছেন হাতি তাড়ানোর কৌশলেই বিপত্তি। হুলা পার্টির জঙ্গল ঘিরে রাখা বা বনকর্মীদের পটকা ফাটানোর কারণেই অন্যত্র যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জিনাত। রাজ্য সড়কের পাশের জঙ্গলে ওড়িশার ডোরাকাটার উপস্থিতি এবং পাথরজল গ্রামের আলুর ক্ষেতে তার পায়ের ছাপে পুরুলিয়ার ডাংরডি এলাকা জুড়ে চলছে সচেতনতামূলক মাইকিং। মানবাজারে বন্ধ করা হলো পাঁচটি স্কুল এবং আইসিডিএস কেন্দ্র। এখনও অধরা বাঘিনী।
–
–
–
–
–
–
–
–
–





























































































































