আর জি করের নির্যাতিতার বিচার চেয়েছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সিবিআইকে ডেকে এনে সিবিআই-এর বিচার শুনেই আবার সিবিআই-এর (CBI) বিরুদ্ধে তাঁরা হাঁটা শুরু করেছেন। মনঃপূত হয়নি বলে এখন আবার নতুন করে আন্দোলনের ছক সাজাতেও শুরু করেছেন। কিন্তু প্রথম ধাপের আন্দোলনের পরেই চিকিৎসকদের সংগঠনের অ্যাকাউন্টে বিপুল টাকার হদিস পাওয়া গিয়েছিল। তারা আরও কিছু পর্দা খুলল আন্দোলনকারী মুখ হিসাবে উঠে আসা দুই চিকিৎসকের অ্যাকাউন্টের টাকার অংকের পরিমাণ প্রকাশ্যে আসতে।
সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসক কিঞ্জল নন্দ (Kinjal Nanada) ও রুমেলিকা কুমার (RUmelika Kumar)। রুমেলিকা অনশনও করেছিলেন বেশ কিছুদিন। সূত্র মারফত প্রকাশিত হচ্ছে কিঞ্জলের বেসরকারি ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে টাকার অংকটা আড়াই কোটি ছাড়িয়েছে। রুমেলিকা আবার একটু অন্য পথে হেঁটেছেন। ব্যাংক ব্যালেন্স ১৬ লক্ষের কাছাকাছি রেখেছেন। কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট দেখলে তাক লেগে যাবে। সেখানে টাকার অংকটা এক কোটি ছাড়িয়েছে।
এই তথ্য প্রকাশিত হওয়ার পরেই প্রশ্ন উঠেছে, এত কোটি কোটি টাকা কিভাবে জুনিয়র চিকিৎসকদের (juinor doctors) অ্যাকাউন্টে ঢুকলো। এর আগে দীর্ঘ প্রায় চার মাস আরজিকর আন্দোলনের বিভিন্ন সূত্র থেকে অর্থ সংগ্রহের পর কোটি টাকার মালিক হয়েছিল চিকিৎসকদের সংগঠন জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট (WBJDF)। সংগঠনের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল এক কোটি সত্তর লক্ষ টাকা। সেই সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের আইনে হলেও তার ঠিকানা ছিল সরকারি মেডিক্যালের হস্টেল। স্বাভাবিকভাবেই দুই জুনিয়র ডাক্তারের অ্যাকাউন্টে কোটির হিসাব দেখার পর অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, এই টাকার উৎস কি।
–
–
–
–
–
–
–
–