ট্যাবের টাকা গায়েবে হাত রয়েছে আন্তঃরাজ্য জালিয়াত চক্রের। মূলত রাজস্থান, মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডের জালিয়াতরা যুক্ত। শুক্রবার, সাংবাদিক বৈঠক করে জানালেন ADG দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার (Supratim Sarkar)। তিনি জানান, রাজ্যজুড়ে এখনও পর্যন্ত ৯৩টি মামলায় ১১ জন গ্রেফতার হয়েছে। এই ঘটনায় আরও কয়েকজন জড়িত বলেই অনুমান পুলিশের। যে তথ্য হাতে পেয়েছে, তাতে সেটাই মনে করেছেন তদন্তকারীরা।

ট্যাবের টাকা গায়েবের ঘটনায় তদন্তে ইতিমধ্যেই বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT) গঠন করেছে কলকাতা পুলিশ। দলে রয়েছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরাও। রাজ্যের ১ হাজার ৯১১ পড়ুয়ার সঙ্গে ট্যাব প্রতারণা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুপ্রতিম সরকার (Supratim Sarkar)। তিনি জানান, ট্যাব কাণ্ডে ধৃতদের থেকে বেশকিছু নথি উদ্ধার হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে মোবাইলও। জেরা করে ৩ রাজ্যের চক্রের সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। আন্তঃরাজ্য চক্র সম্পর্কে এডিজি দক্ষিণবঙ্গ জানিয়েছেন, “সরকারি সুবিধা সরাসরি উপভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রকল্প থেকে অর্থ সাইবার জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়েছে।“ পাশাপাশি ন্যাশনাল স্কলারশিপ বলে একটি পোর্টালের সন্ধানও পেয়েছে পুলিশ। সেখানে মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য বরাদ্দ টাকা সাইবার জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
এডিজি দক্ষিণবঙ্গ আশ্বাস দেন, “দুশ্চিন্তার কিছু নেই। রাজ্য শিক্ষা দফতরের থেকে আমরা জেনেছি, প্রতিটি পড়ুয়া যারা বঞ্চিত হয়েছে, তাঁদের অ্যাকাউন্টে ট্যাবের জন্য যে নির্দিষ্ট টাকা পৌঁছনোর কথা তা পৌঁছে যাবে। সবাই নির্দিষ্ট বরাদ্দের টাকা পাবে।“






































































































































