রাতারাতি ডিপি বদল! কলকাতা পুলিশের একাধিক পদস্থ কর্তার একই ডিপি (Display Picture)। অনেকে ডিপি না বদলালেও বিষয়টি করেছেন নিজেদের স্টেটাস (Status)। ছবিটি সকলের পরিচিত, অশোকস্তম্ভের নীচে লেখা ‘সত্যমেব জয়তে’। প্রশাসনিক মহলের এই ডিপি বদল কী কাকতালীয়? তবে সেই হিসাবে দেখছে না বিশেষজ্ঞ মহল। বরং তাঁদের ধারনা কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) আধিকারিকদের এই ছবির প্রদর্শন আসলে বার্তা। যার সঙ্গে যোগ রয়েছে ৫৮ দিনের মাথায় সিবিআইয়ের চার্জশিটের। সেখানে তথ্যপ্রমাণ ও নথি কলকাতা পুলিশের তদন্ত প্রক্রিয়াকেই সমর্থন করেছে। সেই কারণেই কলকাতা পুলিশে মতে, সত্যের জয় হল!তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় মাত্র ৯৬ ঘণ্টা তদন্তের সুযোগ পেয়েছিল কলকাতা পুলিশ। এর পর কলকাতা হাই কোর্টোর (Calcutta High Court) নির্দেশে তদন্তভার যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। তারপর থেকেই বারবার সমালোচনা বিদ্ধ হয়েছে কলকাতা পুলিশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় কলকাতা পুলিশকে প্রবল সমালোচনা শুনতে হয়। কিন্তু সেই সমালোচনা যে ভুল ছিল তাই যেন প্রমাণ পেল ৫৮ দিনের মাথায় পেশ করা সিবিআইয়ের চার্জশিটে (Chargesheet)। যেখানে একমাত্র অভিযুক্ত হিসাবে নাম এসেছে সঞ্জয়ের। কার্যত কলকাতা পুলিশের মাত্র ৪ দিনের তদন্ত সঠিক পথেই চলেছিল সেই মান্যতা দিয়ে দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার চার্জশিট। আর তারপর থেকেই কলকাতা পুলিশের একাধিক উচ্চ পদস্থ আধকারিকদের হোয়াটস্যাপ ডিপি ‘সত্যমেব জয়তে’। পাশাপাশি অনেক পুলিশ কর্তার স্টেটাস জুড়েও একই বার্তা ‘সত্যের জয় হবে’।
আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সোমবার চার্জশিট জমা দিয়েছে সিবিআই। সেখানে ঘটনার মূল অভিযুক্ত হিসেবে এখনও পর্যন্ত কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কেই চিহ্নিত করা হয়েছে। গত ৯ অগাস্ট ওই ঘটনার পরে কলকাতা পুলিশ তদন্তের বিষয়ে যে বিবৃতি দিয়েছিল তার সঙ্গে সিবিআইয়ের চার্জশিটে তেমন কোনও পার্থক্য নেই।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.