একদিকে বন্যা আর তার জেরে ভূমিধসের জোড়া ফলায় বিপর্যস্ত নেপাল (Nepal Flood Situation update)। বাড়ছে মৃত্যু মিছিল। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সংখ্যাটা প্রায় আড়াইশো ছুঁই ছুঁই, আহত ১৫০ জনের বেশি। এছাড়া অন্তত ২৯ জন এখনও নিখোঁজ বলে জানিয়েছে প্রশাসন। জোর কদমে উদ্ধারে অভিযান চলছে। বন্যাদুর্গত বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে। প্রশাসনিক সূত্রে খবর ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে একের পর এক অঞ্চল তলিয়ে গিয়েছে বন্যার জলে। প্রাণ বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়ে অসহায় অবস্থায় দিনযাপন করছেন কাঠমান্ডুর বাসিন্দারা। নেপালের আবহাওয়া অফিস বলছে, গত কয়েকদিনে যে দেশে প্রায় ৩২২ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, ১৫ থেকে ২০ বছর আগে এমন ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল নেপালে। হাওয়া অফিসের অফিসের কর্তারা বলছেন, জুনের প্রথম থেকে শুরু হওয়া এবারের বর্ষার মরশুমে গড়ের তুলনায় অনেক বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে নেপালে। এতেই আকস্মিক বন্যা এবং ভূমিধস। টানা বৃষ্টিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে নেপালে। বন্যা ও ভূমিধসে বিধ্বস্ত হয়েছে বহু ঘরবাড়ি। নেপাল পুলিশ জানিয়েছে, বন্যার কারণে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন দেশের প্রায় এক তৃতীয়াংশ এলাকা। রাজধানী কাঠমান্ডুর সঙ্গে সংযুক্ত জাতীয় সড়কগুলোসহ দেশব্যাপী প্রায় সব সড়কই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।









































































































































