গান্ধীজয়ন্তীর রাতে ‘জাস্টিসে’র দাবিতে গর্জে উঠল দিল্লির রাজঘাট (Rajghat) চত্বর। লাদাখের মানুষের বঞ্চনার প্রতিবাদের মুখ হয়ে শেষ পর্যন্ত গান্ধী জয়ন্তীতেই রাজঘাট পৌঁছালেন লাদাখের সোনম ওয়াংচু (Sonam Wangchuk)।

লাদাখ থেকে হেঁটে দিল্লির সীমানায় পৌঁছেছিলেন। অনুগামী ছিলেন প্রায় ১২০ লাদাখের বাসিন্দা। পাছে তারা কেন্দ্রের মোদি সরকারের বঞ্চনার ছবিটা রাজধানীতে তুলে ধরে, তড়িঘড়ি গ্রেফতার করেছিল দিল্লি পুলিশ। তবে প্রায় ২৪ ঘন্টা আটক করে রাখার পরে গ্রেফতারিতে কোনও যুক্তি দেখাতে না পেরে সোনম ওয়াংচু (Sonam Wangchuk) ও তাঁর অনুগামীদের মুক্তি দিল অমিত শাহর (Amit Shah) পুলিশ।

মঙ্গলবারই শান্তিপূর্ণ মিছিল করে পঞ্জাবের সিঙ্ঘু সীমান্ত (Singhu border) দিয়ে দিল্লি প্রবেশের কথা ছিল সোনম ও লাদাখের বাসিন্দাদের। বুধবার গান্ধীজয়ন্তীতে শ্রদ্ধা জানিয়ে নিজেদের বক্তব্য কেন্দ্রের সরকারের কাছে তুলে ধরার পরিকল্পনা ছিল। তার আগেই ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে তাঁদের তুলে নিয়ে যায় দিল্লি পুলিশ।

৩০ তারিখ রাত ও ১ অক্টোবর সারাদিন তাঁদের মুক্তির কোনও আগ্রহ দেখায়নি দিল্লি পুলিশ। প্রতিবাদে লেহ শহর অবরুদ্ধ করেন লাদাখের বাসিন্দারা। গান্ধীজয়ন্তীর দিন সকালে সোনমের এক সমর্থক গ্রেফতারির প্রতিবাদে দিল্লির বাওয়ানা থানার (Bawana police station) বাইরে মাথা কামিয়ে ফেলেন। কার্গিলের বাসিন্দা হাসান তামান্নার দাবি ছিল সোনমের মুক্তি। অবশেষে বুধবার রাতে সোনমকে জেলমুক্ত করতে বাধ্য হল দিল্লি পুলিশ (Delhi police)। 








































































































































