স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ হিসাবে কার্লোস জিমেনেজে এবারই লাল-হলুদ শিবিরে এসেছেন।কিন্তু ইস্টবেঙ্গল কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাতের সংসারে তার ভূমিকা নিয়ে এখনই প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।অ্যালবার্ট মার্টিনেজের বদলি হিসাবে তাকে এনেছেন কুয়াদ্রাতই। আর মরশুমের শুরু থেকেই একের পর এক চোটে বিপর্যস্ত দল।তাই লাল হলুদের অন্দরে প্রশ্ন উঠেছে, কার্লোস ঠিক কী করছেন।
পরিসংখ্যান বলছে, তিন প্রতিযোগিতা মিলিয়ে শেষ চার ম্যাচেই হার।এসিএল ২, ডুরান্ড কাপ থেকে বিদায় নেওয়ার পর এবার আইএসএলে হারের হ্যাটট্রিকের মুখে দল। এবছর একাধিকবার কোচ কুয়াদ্রাতের মুখে লাল-হলুদের সাম্প্রতিক কোচদের সাফল্য-ব্যর্থতার খতিয়ান শোনা গিয়েছে।শুক্রবার ঘরের মাঠে এফসি গোয়া ম্যাচ তার মরণবাঁচন ম্যাচ হতে চলেছে। আর সেই ম্যাচের আগেও লাল-হলুদ শিবিরে মাথাব্যাথার কারণ হয়ে উঠেছে চোট!
মঙ্গলবার বিকালে যুবভারতীতে অনুশীলনে নামে ইস্টবেঙ্গল। যদিও সতীর্থদের সঙ্গে মাঠে নামলেন না দিমিত্রিয়স দিয়ামান্তাকস এবং সল ক্রেসপো। ফিজিওর সঙ্গে ড্রেসিংরুমের ভিতরেই ছিলেন তারা। অনুশীলন শেষে মাঠ ছাড়ার সময় অবশ্য নিজেকে ফিট বলেই ঘোষণা করলেন দিমিত্রি। আর ক্রেসপো জানালেন হালকা জ্বরের জন্য মাঠে নামেননি তিনি।এই মরশুমে আগেও চোটের জন্য বেশ কয়েকদিন মাঠের বাইরে ছিলেন তিনি।
যদিও প্রভাত লাকড়া ফিট হয়ে উঠেছেন। এদিন পুরোদমে অনুশীলন করেন তিনি।নিশু কুমার এদিন জানিয়েছেন, আর সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে ম্যাচ ফিট হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী তিনি। মহম্মদ রাকিপ শেষ ম্যাচ খেলেছেন চোট নিয়ে। এদিন সিচুয়েশন প্র্যাকটিসে ছিলেন না তিনিও। ফলে গোয়ার ম্যাচের আগে প্রভাতের ফিট হওয়া নিশ্চিত ভাবেই চিন্তা কমাবে কোচ কুয়াদ্রাতের।