মঙ্গলে সিজিও কমপ্লেক্সে চিকিৎসক অপূর্ব, লাইনে সপ্তর্ষি-সঞ্জয় সহ নির্যাতিতার ২ সহপাঠী

0
2

কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে আরজি কর ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। প্রতি দিনই এই মামলায় সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ৪৮ ঘণ্টা যেতে না যেতেই মঙ্গলবার দুপুরে সল্টলেকের সিজিও দফতরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস। আরজি করের নির্যাতিতার দেহের ময়নাতদন্ত করেছিলেন চিকিৎসক অপূর্ব। যদিও কী কারণে তাঁকে তলব করা হয়েছিল, তা স্পষ্ট নয়। এদিন তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা ছিলেন সিজিওতে।

পাশাপাশি এদিন সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছিল আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের দুই চিকিৎসক-ছাত্রীকে। তদন্তকারী সংস্থার সূত্রে খবর, ওই দুই পিজিটি নির্যাতিতার সহপাঠী ছিলেন। ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন এই দুই পিজিটি। এদিন তাঁদের বয়ান রেকর্ড করে সিবিআই। অন্যদিকে মঙ্গলবার দুই পিজিটিকে সঙ্গে নিয়ে সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের সুপার সপ্তর্ষি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “আমাকে কিছু নথি জমা করতে বলা হয়েছিল। সে সব নথিতে আমি সই করলাম। দুই পিজিটিকে কেন আসতে বলা হয়েছিল, সেই নিয়ে কিছু বলতে পারব না। কারণ, তদন্ত চলছে।”

অন্যদিকে এদিন আরজি করের প্রাক্তন সুপার সঞ্জয় বশিষ্ঠকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। আরজি কর ঘটনার সময় সঞ্জয়ই ছিলেন হাসপাতালের সুপার। পরে অভিযোগ উঠতেই তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন- ‘না কেঁদে, দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত ছিল বিনেশের’, কুস্তিগিরকে নিশানা যোগেশ্বরের