আর জি করের ঘটনায় তদন্তের দায়িত্ব নিয়ে এক সপ্তাহ পার করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইতিবাচক কোনও পদক্ষেপ না দেখা যাওয়ায় শহরে আরও বাড়ছে প্রতিবাদের জমায়েত। সোমবার হাইকোর্টে প্রতিবাদ জানান আইনজীবীরাও। সেই মিছিলে রাজনৈতিক রঙ ঢেলে আদালত চত্বরে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে বাম-বিজেপিপন্থী আইনজীবীরা।

সোমবার আদালত চত্বরে কোনও রাজনীতি বা মতাদর্শ ভুলে নির্যাতিতার বিচারের দাবি জানান আইনজীবীরা। প্রথম সারিতে ছিলেন মহিলা আইনজীবীরা। হঠাৎই মিছিল থেকে বামপন্থী আইনজীবী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরদৌস শামিম রাজনৈতিক স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। প্রতিবাদ করেন আইনজীবী তথা সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পরই দুপক্ষের মধ্যে বচসা শুরু হয়ে যায়।

ঘোলা জলে মাছ ধরার রাজনীতিতে আর জি করের ঘটনার পরে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। সেই সুযোগে বাম-রাম একজোট হয়ে রাজ্যের বদনাম করতে মাঠে নেমেছে। আদালত চত্বরেও তার ব্যতিক্রম হল না। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বামপন্থী আইনজীবীদের বচসা শুরু হতেই তরুণজ্যোতি তেওয়ারি সহ বিজেপিপন্থী আইনজীবীরা এসে পরিবেশ আরও অশান্ত করে তোলেন।

পরে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কন্যা, যিনি নিজেও একজন আইনজীবী, এসে তৃণমূল সাসংদকে সরিয়ে নিয়ে গেলে বামেরা আদালত চত্বরে বিচারের দাবির মিছিল থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি জানাতে থাকেন। হাইকোর্টে অবাধে চলে রাজনৈতিক স্লোগান।










































































































































