নির্দিষ্ট তথ্য পেয়ে সতর্কতা নেওয়া হয়েছে রবিবারের ডার্বি নিয়ে। অশান্তির পরিকল্পনা করেছিল কিছু সংগঠন, দাবি বিধান নগর পুলিশ কমিশনারেটের। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (বিধাননগর জোন) অনিশ সরকার জানান, ডার্বিকে কেন্দ্র করে অশান্তির পরিকল্পনা ছিল।
ফুটবলপ্রেমীদের দলে ঢুকে অশান্তির পরিকল্পনা করা হয়েছিল। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে পুলিশের কোনও আপত্তি নেই। পুলিশের দাবি, তাদের কাছে নির্দিষ্ট তথ্য আছে। রাকেশ পাল, শুভম চক্রবর্তী, সাগ্নিক গুহ, অনিশ দত্ত সহ ইতিমধ্যেই পাঁচজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ।বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের দাবি, কয়েকটি অডিও ক্লিপ তাদের দের হাতে এসেছে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমন অডিও ক্লিপের নমুনাও পেশ করে পুলিশ। যদিও এই অডিও ক্লিপের সত্যতা যাচাই করেনি বিশ্ব বাংলা সংবাদ। পুলিশের বক্তব্য, ফুটবলপ্রেমীদের সঙ্গে স্টেডিয়ামে ঢুকে অশান্তির পরিকল্পনা করা হয়েছিল। যে অডিও ক্লিপ তার শোনান, সেখানে স্পষ্ট শোনা গিয়েছে, অডিও ক্লিপে বলা হচ্ছে অস্ত্র ধরতে হবে।
পুলিশকে ভয় পাইয়ে দিতে হবে। পুলিশের স্পষ্ট বক্তব্য, ফুটবল ম্যাচ বাতিল করতে হয়েছে কারণ ,৬২-৬৩ হাজার লোক মাঠে থাকত। আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অশান্তি বাধানো হত। সেই কারণে ১৬৩ ধারা জারি করা হয়েছে স্টেডিয়াম চত্বরে।
এদিন বিকেল ৪টে থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত যুবভারতী চত্বরে ১৬৩ জারি করল তারা। রবিবার বিকেলে সল্টলেক স্টেডিয়াম চত্বরে মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের জমায়েতে ‘না’।