দাবি একটাই, দোষীর ফাঁসি চাই৷ জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, শতাব্দী রায়, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়দের পাশে নিয়ে মৌলালি থেকে ডোরিনা ক্রসিং পর্যন্ত দীর্ঘ পথ হাঁটলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ মঞ্চে তো বটেই, দর্শকাসনের প্রথমসারিতেও প্রাধান্য রইল সেই মহিলা বাহিনীরই৷
রবিবারের মধ্যে কিনারা করতে না পারলে সোমবার দিল্লিতে ধরনা কর্মসূচি হবে, ডোরিনা ক্রসিংয়ের সভা থেকে ঘোষণা মমতার। আর জি কাণ্ডের প্রতিবাদ, দোষীদের ফাঁসির দাবিতে পথে নামলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন দলের সমস্ত মহিলা বিধায়ক, সাংসদ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, তাঁর গলার স্বর এবং ছবি ব্যবহার করে ভুয়ো ভিডিয়ো প্রচার করা হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিনি বলেন, ‘সত্য সামনে আসুক। তবে অসত্য ঘটনা যেন না প্রচার করা হয়।’ আরজি করে ভাঙচুরে বাম-বিজেপি দায়ী, এমন অভিযোগও তোলেন মমতা।
এদিনের মিছিলে পা মেলান কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী সমর্থক। মিছিল যত এগিয়েছে, মানুষের ভিড় তত বেড়েছে। ডোরিনা ক্রসিংয়ে যখন মিছিল এসে পৌঁছায়, তখন ধর্মতলা চত্বর কার্যত তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের দখলে। দলীয় কর্মী ছাড়াও সেখানে হাজির হন প্রচুর পথ চলতি সাধারণ মানুষ। সবার দাবি একটাই, দোষীর ফাঁসি চাই।
বুধবার মধ্যরাতে আরজি করে ভাঙচুর করেছে বাম-বিজেপি, এমনটাই অভিযোগ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, ‘জাতীয় পতাকা নিয়ে বিক্ষোভে করা হয়েছে। আমি ভিডিয়োতে ঘটনাস্থলে এসএফআই-ডিওয়াইএফআই-এর পতাকা দেখেছি। বাম-রামের বিরুদ্ধে পথে নেমে প্রতিবাদ করুন।’
আরজি করে প্রমাণ লোপাট করতে গেছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।






































































































































