বৃষ্টি বাড়ছে বাংলায়, জল ছাড়ছে ডিভিসি (DVC)। গ্রাম থেকে শহর সর্বত্র জল থৈথৈ অবস্থা। ঘূর্ণাবর্ত এবং মৌসুমি অক্ষরেখার প্রভাবে আরও বৃষ্টি বাড়ার বিপদ সংকেত দিলো আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Weather Department)। বৃষ্টির ঘাটতি কাটিয়ে গত কয়েক দিনে কৃষকদের মুখে হাসি ফুটেছে বেড়েছে, বেড়েছে ইলিশের যোগান। কিন্তু দক্ষিণবঙ্গে যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে তার জেরে বিপর্যস্ত জনজীবন। গ্রামের পর গ্রাম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, বন্ধ অন্ডাল বিমানবন্দর, জলমগ্ন আন্ডারপাস, পূর্ব বর্ধমান মেদিনীপুর মালদহ বীরভূম আসানসোল হুগলি সর্বত্র জলমগ্ন রাস্তা থেকে বাজার-দোকান। বাড়ছে দুর্ভোগ। বাঁকুড়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম (weather control room)। পরিস্থিতির দিকে সজাগ দৃষ্টি নবান্নের (Nabanna )।

হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং সংলগ্ন ঝাড়খণ্ডের উপর নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হয়েছে। আজ তা পরিণত হবে নিম্নচাপে। যার ফলে কলকাতা-সহ দক্ষিণের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরবঙ্গে মঙ্গলবার পর্যন্ত চলবে ভারী বৃষ্টি। এর পাশাপাশি খবর জল ছাড়তে শুরু করেছে ডিভিসি। জানা গিয়েছে, ২৪ হাজার কিউসেক হারে জল ছাড়ছে ডিভিসি। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে গালুডি ও মশানজোড় জলাধার থেকেও জল ছাড়া হতে পারে। বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কার মাঝেই এই মুহূর্তে ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার প্রতিমুহূর্তের রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে নবান্ন।










































































































































