শুক্রবার সম্পন্ন হয়েছে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ে। রূপকথার বিয়েতে হলিউড থেকে বলিউড, নেতা থেকে খেলোয়াড় সকলকে এক সুতোয় বাঁধা হয়েছিল। দীর্ঘ অনুষ্ঠানে কেউ রূপের ছটা ছড়িয়েছিলেন। কেউ উল্লাসে নাচানাচিতে মাত করেছিলেন বিয়ের আসর। আবার তাঁদের মধ্যেই কেউ কেউ বরপক্ষ হয়ে অতিথি আপ্যায়নও করেছেন। একটি বিয়েকে উপলক্ষ্য করে কোটি কোটি টাকার আয়োজনে অন্যরকম অনুভূতির স্বাদ পাওয়ার কথাও জানিয়েছেন অনেকে। সেই রেশ রেখেই শনিবার জিও কনভেনশন সেন্টার ফের সেজে উঠল নব দম্পতির আশীর্বাদের অনুষ্ঠানে।

বিবাহ বাসরে নব দম্পতি বা তাঁদের পরিবারের থেকে অনেক বেশি সকলের নজর ছিল তারকাদের দিকে। তারপরেও নবদম্পতির নাচ বা মালাবদলের ছবি ভাইরাল হতেও বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। শনিবারই তাঁদের ‘শুভ আশীর্বাদ’ অনুষ্ঠান। বিকেল থেকেই শুরু হয় তারকার সমাগম। উপস্থিত হন ক্রিকেট তারকা শচিন তেন্ডুলকার ও তাঁর অঞ্জলি তেন্ডুলকার। এদিনও বচ্চন পরিবারের থেকে আলাদাই উপস্থিত হন ঐশ্বর্য রাই ও মেয়ে আরাধ্যা।

রিয়েল লাইফের সঞ্জয় দত্তর সঙ্গে গলা মেলাতে দেখা যায় রিল লাইফের সঞ্জুবাবা রণবীর কাপুরকে। জমকালো সাজে স্ত্রী আলিয়াও অবশ্য উপস্থিত হন।
শুক্রবারের পরে শনিবারও সপরিবারে শাহরুখ খান গৌরি খানের উপস্থিতি নজর কাড়ে। উপস্থিত হন সলমন খান থেকে জাহ্নবি কাপুর ও বোন খুশি কাপুর ও খুশির সহঅভিনেতা দেবাঙ্গ রায়না। সুপারস্টার রজনিকান্তর পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের মতো অভিনেত্রীও। অজয় দেবগন, হেমা মালিনীর পাশাপাশি কিছু পরে উপস্থিত হন শাহেনশা অমিতাভ বচ্চনও।

রূপোলি পর্দার তারকাদের পাশাপাশি ছিলেন ক্রিকেটের তারকারাও। স্ত্রী আথিয়া শেঠিকে নিয়ে যোগ দেন কে এল রাহুল। সস্ত্রীক শিখর ধাওয়ানও উপস্থিত ছিলেন। ঋষভ পন্থকেও ফ্লাসিং লাইটে চমকাতে দেখা যায়।
শনিবার দেশের ও বিদেশের খ্যাতনামা রাজনীতিকদেরও। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর সঙ্গে মহারাষ্ট্রের প্রবীন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ারও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে, উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফাড়নবিশ, অজিত পাওয়ারকে আপ্যায়কের ভূমিকাতেই দেখা যায়। ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের পাশাপাশি বরিস জনসনও সস্ত্রীক উপস্থিত হন।










































































































































