ফুটপাথে দোকান তৈরিকে কেন্দ্র করে মহিলাকে মারধরের অভিযোগ। কোচবিহারের মাথাভাঙার (Mathabhanga) ঘটনায় উপপ্রধান ও তাঁর ভাই সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা। গ্রেফতার করা হয়েছে উপপ্রধানের ভাই এরশাদকে। ঘটনায় কারণ ছাড়াই তৃণমূলকে জড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ তৃণমূল (TMC) মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায়ের (Partha Pratim Roy)।

মাথাভাঙ্গা থানার কান্দুরামোড়ে ফুটপাথে দোকান তৈরিকে কেন্দ্র করে মহিলাকে ধারালো অস্ত্রের কোপ মারার অভিযোগ ওঠে উপপ্রধান ও তাঁর ভাইয়ের বিরুদ্ধে। মাটিতে ফেলে তাঁর উপরে অভিযুক্তরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ। হাতে কোপ লাগে তাঁর। মহিলাকে মাথাভাঙা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় পাঁচজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করে মাথাভাঙা থানার পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় উপপ্রধানের ভাই এরশাদকে।
ঢোলাহাট কাণ্ডে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ আদালতের!
এই প্রসঙ্গে হাজরাহাট ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান হাসেম আলি বলেন, মহিলাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছিল বলে শুনেছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনীতি করতে তাঁর নাম জড়ানো হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁর। পার্থপ্রতিম রায় বলেন, মহিলার উপর আক্রমণ কোনও ভাবেই সমর্থন করে না দল। এই ধরনের নিন্দনীয় কাজের সঙ্গে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তৃণমূলের উপপ্রধানের নাম জড়ানো হচ্ছে। ভাইরাল ভিডিও তিনিও দেখেছেন। সেখানে তৃণমূলের উপপ্রধানকে দেখা যায়নি। আইন আইনের পথে চলবে।










































































































































