ধাপার কারখানায় (Dhapa) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এই মুহূর্তে ২০টি ইঞ্জিন এক নাগাড়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও প্রায় আড়াই ঘণ্টা পরেও ফায়ার অ্যারেস্ট সম্ভব হয়নি বলে জানা যাচ্ছে। যে রাসায়নিক কারখানায় আগুন লেগেছে, তার চারপাশে প্রচুর ঘরবাড়ি , ঘিঞ্জি এলাকা। ফলে আশেপাশে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে দমকল কর্মীদের। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন মন্ত্রী সুজিত বসু (Sujit Bose)।


৮০০ লিটারের বেশি ফোম ব্যবহার করেও নেভানো যাচ্ছে না ধাপার রাসায়নিক কারখানার আগুন। প্রাথমিকভাবে ৯টি ইঞ্জিন সেখানে পৌঁছয়, তারপর আরও ৭টি ইঞ্জিন আনা হয়। দুপুর দুটো পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী এই মুহূর্তে ২০টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ করছে। রাসায়নিক কারখানার ভিতর থেকে মুহুর্মুহু বিস্ফোরণের শব্দ হওয়ার পাশাপাশি ছিটকে বেরোচ্ছে আগুনের লেলিহান শিখা। দ্রুত চারপাশের এলাকাকে খালি করার ব্যবস্থা করেন পুলিশ এবং দমকল বিভাগের কর্মীরা। ধোঁয়ার কারণে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে এলাকার দৃশ্যমানতা কার্যত শূন্যে এসে ঠেকে, ফলে আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতেই অনেকটা সময় লেগে যায় দমকলবাহিনীর। কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছেন সুজিত বসু। দমকল সূত্রে খবর, ওই রাসায়নিক কারখানাটিতে মবিল তেল ছাড়াও আরও নানা রকম রাসায়নিক পণ্য উৎপাদন হত। প্রচুর দাহ্যপদার্থ মজুদ থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হচ্ছে।








































































































































