দেশের মানুষ দেশের সরকার চালাতে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের মুখ দেশ চালানোর কাজে দেখতে চায় না, লোকসভায় ১০০ আসন ছুঁয়ে দাবি রাহুল গান্ধীর। মোদি-শাহের সংবিধান ধ্বংস করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে যেভাবে I.N.D.I.A. জোটের সদস্যরা লড়াই করেছেন, তার পরিণামেই কেন্দ্রে পালাবদল হয়েছে। এমন বার্তা দিয়ে জোটের সব সদস্যকে এই জয়ের শরিক বলে দাবি করলেন রাহুল। সেই সঙ্গে সরকার গঠন নিয়ে সব সিদ্ধান্ত জোট শরিকদের সঙ্গে আলোচনা করার পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে।

বুধবারই সরকার গঠন নিয়ে সিদ্ধান্ত বৈঠকে বসবে জোট শরিক নেতৃত্ব। জোটের পক্ষ থেকে সরকার গঠনের প্রস্তাব যাবে, না তাঁরা বিরোধীর আসনে থাকবেন, সেই সিদ্ধান্তও জোট শরিকদের ছাড়া নেওয়া হবে না বলে জানানো হয় কংগ্রেস সাংবাদিক বৈঠকে। আসন সংখ্যা ১০০ ছাড়ানোর পরেই কংগ্রেস তথা জোটের সাফল্যকে দেশের দরিদ্র মানুষের সাফল্য বলে দাবি করেন রাহুল গান্ধী। বুধবার শেয়ার মার্কেটের পতনের সঙ্গে বিজেপির পতনের তুলনা করে তিনি বলেন, “মানুষ যেন ঠিকই করে নিয়েছেন দেশে থেকে মোদি যাওয়া মানেই আদানিরও পতন”।

কংগ্রেসের বৈঠকে মঙ্গলবার দাবি করা হয় জোটের পরবর্তী রূপরেখা দারিদ্র ও দেশের উৎপাদনকে লক্ষ্য রেখেই করা হবে। ‘প্রো-পুওর’, ‘প্রো-প্রোডাকশন’ মূল নীতির কথা জানান রাহুল গান্ধী। তবে সেই পথে হেঁটে দেশের সরকারে পরিবর্তন আসবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত বুধবারের পরই জানা যাবে।












































































































































