দেশের ৯৬ আসনের পাশাপাশি সোমবার (Monday ) চতুর্থ দফায় রাজ্যের (West Bengal) আট কেন্দ্রে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ (Loksabha Election)। সোমবার সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে বোলপুর, বীরভূম, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান দুর্গাপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বহরমপুর এবং আসানসোলে। ভোটগ্ৰহণ পর্ব চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। এখনও পর্যন্ত দু’একটি জায়গায় বিক্ষিপ্ত অশান্তি হলেও সার্বিক ভোটগ্রহণে তা ব্যাঘাত ঘটায়নি।


এই দফায় উল্লেখযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্র, বিজেপি প্রার্থী তথা কৃষ্ণনগরের রাজ পরিবারের সদস্য অমৃতা রায়, বর্ধমান পূর্বের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ, বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী তথা লোকসভায় কংগ্রেসের বিরোধী দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী, ওই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী তথা ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন তারকা ইউসুফ পাঠান, বীরভূমের তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়, আসানসোলের তৃণমূল প্রার্থী তথা প্রাক্তন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিন্হা প্রমুখ। তবে এদিন সকালে ভোট শুরু হতেই একাধিক বুথেই ভোটারদের লম্বা লাইন চোখে পড়েছে। বেশকিছু বুথে ইভিএম বিকল হয়ে পড়ে বলে খবর। দুবরাজপুরের হেতমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের গড়গড়া গ্রামে গড়গড়া জগদীশচন্দ্র ঘোষ স্মৃতি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০২ নম্বর বুথে ভোটগ্রহণ বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ হয়ে যায়।

এদিকে ভোটকে কেন্দ্র করে অশান্ত হয়ে উঠেছে নদিয়ার নাকাশিপাড়া। রবিবার রাত থেকেই সেখানে বোমাবাজির অভিযোগ। রাতভর বোমাবাজির পর সোমবার সকালেও এলাকায় বোম পড়ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। পাশাপাশি কৃষ্ণনগর লোকসভার অন্তর্গত কালীগঞ্জ বিধানসভা এলাকায় ক্যাম্পে বসা নিয়ে সিপিএমের দাদাগিরিতে রীতিমতো অশান্ত পরিস্থিতি। তবে এদিন চতুর্থ দফার আট কেন্দ্রের মধ্যে দু’টি কেন্দ্র তফসিলি জনজাতি অধ্যুষিত। বর্ধমান পূর্ব এবং রানাঘাটের ভোটের দিকে তাই আলাদা করে নজর থাকবে।










































































































































