লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ গোটা দেশের কাছে ঐতিহাসিক, বিজেপি ও বিরোধী উভয় পক্ষ থেকেই এই দাবি করা হচ্ছে। সেই পরিস্থিতিতে দু তরফের দুই নেতাকে সামনা সামনি বিতর্কে অংশগ্রহণের ডাক দেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি এম বি লোকুর, বিচারপতি অজিত পি শাহ ও হিন্দু পত্রিকা গোষ্ঠীর ডিরেক্টর এন রাম। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর দফতরে এই নিমন্ত্রণ পাঠান। শনিবার সেই নিমন্ত্রণ স্বীকার করে পাল্টা তিন দিকপালকে চিঠি দেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি বা তাঁর দফতর থেকে এখনও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি এই আহ্বানের।
চতুর্থ দফার নির্বাচনের আগে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে বেড়াচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি। বিজেপির অন্য নেতাদের উপর তাঁর ভরসা করে বিজেপিকে আরেকবার ক্ষমতায় আনা সম্ভব না বলেই ছুটে বেড়াচ্ছেন নোদি নিজে দাবি রাজনীতিকদের। এই পরিস্থিতিতে নরেন্দ্র মোদির পক্ষে হয়তো মুখোমুখি বিতর্কে যোগ দেওয়ার উত্তর দেওয়া সম্ভবই হয়নি। কিন্তু শুক্রবারই রাহুল গান্ধী ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিতর্কে যোগ দিতে তিনি ইচ্ছুক। বিরোধী মঞ্চের পক্ষ থেকে সেই বিতর্কে প্রতিনিধিত্ব করার ইচ্ছা প্রকাশ করে পাল্টা চিঠি দিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন এমন ধরনের বিতর্কে মানুষ বুঝতে পারবেন আমাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য। ফলে তাঁদের পক্ষে নির্বাচন করা সহজ মনে হবে। যেহেতু দেশের গুরুত্বপূর্ণ দলগুলি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে তাই তাঁদের নেতৃত্বের বিতর্ক সরাসরি শোনার অধিকার রাখেন সাধারণ মানুষ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কটাক্ষ করেই তিনি চিঠিতে উল্লেখ করেন, প্রধানমন্ত্রী যদি বিতর্কে সম্মত হন তাহলে সময় ও স্থান জানিয়ে দেওয়ার আবেদন জানান রাহুল গান্ধী।
स्वस्थ लोकतंत्र के लिए प्रमुख दलों का एक मंच से अपना विज़न देश के समक्ष रखना एक सकारात्मक पहल होगी।
कांग्रेस इस पहल का स्वागत करती है और चर्चा का निमंत्रण स्वीकार करती है।
देश प्रधानमंत्री जी से भी इस संवाद में हिस्सा लेने की अपेक्षा करता है। pic.twitter.com/YMWWqzBRhE
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) May 11, 2024