ভূতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কোটি কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে লগ্নিকারীদের। একটি সমীক্ষা রিপোর্টে দেশের ৮টি শহরের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের এই শহরগুলিতে ভূতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে।২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ভূতুড়ে শপিং সেন্টারের সংখ্যা ৫৭ থেকে ৬৪টি হয়েছে। এই সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লোকসানের অঙ্কও বেড়েছে। ভূতুড়ে শপিং সেন্টারের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ৬৭০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। যে মলগুলোর ৪০ শতাংশের বেশি জায়গা খালি থাকে তাকে বলা হয় ঘোস্ট মল।’থিঙ্ক ইন্ডিয়া থিঙ্ক রিটেইল 2024′ নামে প্রকাশিত এই রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের আটটি শহরের মোট ৬৪টি খালি মলের মধ্যে ২১টি মল দিল্লি-এনসিআর-এ রয়েছে।
বেঙ্গালুরুতে ১২টি এবং মুম্বইতে ১০টি রয়েছে। একইভাবে, কলকাতায় ৬, হায়দরাবাদে ৫, আহমেদাবাদে ৪ এবং চেন্নাইতে ও পুনেতে তিনটি। রিপোর্ট অনুযায়ী, ভূতুড়ে মলের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে দিল্লি। ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়নে অর্থাৎ দিল্লি-এনসিআর-এ ৫৩ লক্ষ বর্গফুট এলাকায় ঘোস্ট শপিং সেন্টার রয়েছে।এছাড়াও আহমেদাবাদ, কলকাতা, হায়দরাবাদের মতো বড় শহরগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
২০২৩ সালে মোট শপিং সেন্টারের সংখ্যা কমে ২৬৩ হয়েছিল। গত বছর ১৬টি শপিং মল বন্ধ ছিল দেশজুড়ে। রিপোর্ট অনুযায়ী কলকাতায় ২০২৩ সালে ১১ লাখ স্কোয়ার ফিট ভূতুড়ে শপিং সেন্টার রয়েছে। যা কিনা ২০২২ সালে ছিল মাত্র 3 লাখ স্কোয়ার ফিট। কলকাতায় ৪টের মধ্যে একটি শপিং মলই ভূতুড়ে শপিং মল হিসেবে রেজিস্টার হয়েছে বলেও রিপোর্টে জানা গিয়েছে।









































































































































