ত্রিমুকুট জন হলো না মোহনবাগানের। আইএসএল চ্যাম্পিয়ন মুম্বই সিটি এফসি। এদিন যুবভারতীতে হাবাসের দলকে ২-১ গোলে হারলো মুম্বই । বাগানের হয়ে একমাত্র গোল ক্যামিংসের।

ম্যাচে এদিন প্রথম থেকেই চলে আক্রমণ প্রতি আক্রমণের লড়াই। ম্যাচের শুরুতেই ফ্রিকিক পায় মুম্বই। ম্যাচে শুরুতে আক্রমণে গেলেও মুম্বই ডিফেন্সের কাছে আটকে যায় মনবীর, ক্যামিন্সরা। ম্যাচের ২৩ মিনিটে কর্ণার পায় মুম্বই। কর্ণার নেন চাঙতে। কিন্তু কাজের কাজ হয়নি। ম্যাচের ২৮ মিনিটে সহজ সুযোগ মিস করে মুম্বই। ম্যাচের ৩০ মিনিটে ফ্রিকিক থেকে শট নেন চাঙতে। তবে তা বারে লাগে। এরপর একের পর এক আক্রমণ চালায় মুম্বই। ম্যাচের ৩৮ মিনিটে সহজ সুযোগ মিস করেন চাঙতে। একের পর এক আক্রমণে গেলেও গোলের দরজা তারা খুলতে পারেনি মুম্বই। প্রথমার্ধে সেভাবে পাওয়া যায়নি বাগান ব্রিগেডকে। তবে ম্যাচের ৪১ মিনিটে সুযোগ আসে বাগানের কাছে । তবে তা গোল করতে ব্যর্থ হন লিস্টন । তবে গোল পেটে অপেক্ষা করতে হয়নি বাগানকে। ম্যাচের ৪৩ মিনিটে বাগানকে ১-০ এগিয়ে দেন কামিংস। পেত্রাতোস দূর থেকে একটি গোলমুখী শট নেন, যেটা ফুর্বা বাঁচিয়ে দেন। কিন্তু ফিরতি বল ধরে ক্যামিন্স সরাসরি তা জালে জড়ান। কিপারের উপর দিয়ে বল গোলে ঢুকে যায়। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে থাকে মোহনবাগান ।

ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধেও চলে আক্রমণ প্রতি আক্রমণের লড়াই। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই সমতা ফেরায় মুম্বই। ম্যাচের ৫৩ মিনিটে মুম্বইয়ের হয়ে ১-১ করেন দিয়াজ। নোগুয়েরার কাছ থেকে বল পেয়েছিলেন দিয়াজ। তিনি বক্সের মধ্যেই ছিলেন। সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে আর কোনও ভুল করেননি দিয়াজ। মনবীর সামনে থাকলেও বল ক্লিয়ার করতে পারেননি।এরপর পরিবর্তন করেন হাবাস। থাপাকে তুলে সামাদকে নাম তিনি। তবে কাজের কাজ কিছু হয়নি। ৮১ মিনিটে মুম্বইকে ২-১ গোলে এগিয়ে দেন বিপিন সিং। ম্যাচের ৮৫ মিনিটে সহজ সুযুগ নষ্ট করেন ক্যামিংস। তবে এরপর একের পর আক্রমণে ঝাঁপায় মোহনবাগান। তবে গোলের দরজা খুলতে ব্যর্থ হয় মোহনবাগান। তবে ম্যাচের একেবারে শেষ মুহূর্তে মুম্বইয়ের হয়ে ৩-১ করেন ভুজতস।
আরও পড়ুন- কাশ্মীরে বায়ুসেনার কনভয় জ.ঙ্গি হা.না, জ.খম ৫ জওয়ান






































































































































