মাধ্যমিকের ফল বেরোনোর আগেই হাইকোর্টের রায় চাকরিহারা ২৬ হাজার। তার মধ্যে একটা বড় অংশ শিক্ষক-শিক্ষিকা। ফলে রেজাল্ট বেরোনোর পরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই মাধ্যমিকের (Madhyamik) খাতার মূল্যায়ন যাঁরা করেছেন, তাঁদের মধ্যে কতজন অযোগ্য শিক্ষক? বৃহস্পতিবার ফল প্রকাশের পরেই এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu) এবং প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Ramanuj Ganguli)। কী জানিয়েছেন তারা?

ব্রাত্য বসুকে এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, এই নিয়ে সিবিআইকে (CBI) জিজ্ঞেস করতে। এদিকে পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় (Ramanuj Ganguli) জানান, শিক্ষকতার ন্যূনতম দুবছরের অভিজ্ঞতা থাকলে তিনি পরীক্ষক হতে পারেন, এছাড়াও যাঁরা ১৫ বছর চাকরি করেছেন তাঁরা প্রধান পরীক্ষক হতে পারেন। কোনও নির্দিষ্ট ইয়ার অফ রিক্রুটমেন্ট দেখে কাউকে পরীক্ষক করা হয় না বা কোনও টিচারের সেভাবে সার্ভিস কন্ডিশনে লেখাও থাকে না বলে আমরা জানিও না। স্কুলের কাছ থেকে পরীক্ষকের তালিকা নেওয়া হয়েছে। আমরা কিন্তু আপডেট করেছি আমাদের এগজামিনার লিস্ট, হেড এগজামিনার লিস্ট।
তবে বাতিল হওয়া ওই চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে ঠিক কতজন খাতা দেখেছেন সেই প্রসঙ্গে রামানুজ বলেন, এই বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষকরাই সঠিক উত্তর দিতে পারবেন। কারণ তাঁরাই শিক্ষকদের নামের তালিকা দিয়েছেন।









































































































































