মাত্র কয়েক মিনিটের ঝড়। তাতেই লন্ডভন্ড এলাকা। উপড়ে পড়েছে গাছ, ভেঙে গিয়েছে বাড়ি। ঝড় কেড়ে নিয়েছে ৫ জনের প্রাণ। ভেঙে পড়েছে কয়েকশো বাড়ি। প্রচুর গাছ উপড়ে পড়েছে। এখনও বিদ্যুৎহীন একাধিক এলাকা।ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবের পর জলপাইগুড়ির পরিস্থিতি দেখতে রাতেও সেখানে পৌঁছেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর আজ সোমবার সকালেই বাগডোগরা পৌঁছলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। এলাকায় গিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৃত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে রাজ্যপাল দেখা করবেন বলেই রাজভবন সূত্রে খবর।
রওনা দেওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে রাজ্যপাল জানান, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। রাজভবনে প্রস্তুত রাখা হয়েছে পিস রুম, খোলা হয়েছে জরুরি সেল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে রাজভবন।

রবিবার পশ্চিমি ঝঞ্জার প্রভাবে জলপাইগুড়ি , কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে ব্য়াপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩৯ জন। অনেকেরই চোখে মুখে এখনও আতঙ্ক।









































































































































