যাদবপুর থেকেই প্রথমবার সাংসদ হয়েছিলেন মমতা, সেই কেন্দ্রে প্রার্থী হয়ে গর্বিত সায়নী

0
3

এক সময় বামেদের দুর্গ যাদবপুরে ২০০৯ সাল থেকে জয়ী হয়ে আসছেন তৃণমূল প্রার্থী। প্রথমে কবীর সুমন, তারপর সুগত বসু, আর শেষবার অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। অর্থাৎ সেই অর্থে যাদবপুরবাসী কোনও স্থায়ী সাংসদ পাননি গত ১৫ বছরে। এবার হাইভোল্টেজ এই কেন্দ্রে তৃণমূলের বাজি দলের যুব সভানেত্রী তথা অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ।

বাংলা হোক বা বাংলার বাইরে বিজেপি শাসিত ত্রিপুরা, বহু লড়াইয়ের সৈনিক সায়নী। যাদবপুর কেন্দ্রে প্রার্থী হওয়ার পর সায়নী গর্বিত। বললেন, “এই আসন থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথমবার সাংসদ হয়েছিলেন। আমাকে গর্বিত এখান থেকে আমাকে প্রার্থী করার জন্য। কথা দিচ্ছি, যাদবপুর এবার স্থায়ী সাংসদ পাবে ”

২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূলে যোগদান করেন সায়নী। সে বছর বিধানসভা নির্বাচনে দলের প্রার্থীও হন। আসানসোল দক্ষিণে তাঁকে প্রার্থী করে তৃণমূল। কিন্তু বিজেপির অগ্নিমিত্রা পালের কাছে পরাজিত হন সায়নী। তবে শুধুমাত্র টিকিট পাওয়ার জন্যই যে তৃণমূলে যোগ দেননি, তা বুঝিয়ে দেন সায়নী। ক্রমশ সংগঠনের কাজে জড়িয়ে পড়েন। এর পর ওই বছরই জুন মাসে তৃণমূলের যুব কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে সরে যান অভিষেক। সেই জায়গায় নিযুক্ত হন সায়নী।

সময় নষ্ট না করে রবিবার থেকেই প্রচারে নেমে পড়েন সায়নী। এদিন বিজয়গড়ে দেওয়াল লিখনে নিজে হাজির ছিলেন সায়নী ঘোষ,। মন্ত্রী তথা টালিগঞ্জের বিধায়ক অরূপ বিশ্বাস, যাদবপুরের বিধায়ক দেবব্রত মজুমদার সহ টালিগঞ্জ ও যাদবপুরে পৌর প্রতিনিধিবৃন্দর সঙ্গে বৈঠক করেন সায়নী। সোমবার বারুইপুর পূর্ব বিধানসভায় কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।

আরও পড়ুন- পাহাড় দখলে এবার তৃণমূলের বাজি প্রাক্তন আমলা গোপাল