মাসের পর মাস ধরে চলছে নিয়োগ মামলা। বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট গ্রেফতার হয়েছেন, আবার অনেকে ছাড়াও পেয়ে গিয়েছেন। তদন্তের গতি নিয়ে বারবার বিভিন্ন এজলাসে ভর্ৎসনা মুখে পড়তে হয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই-কে। প্রশ্নের মুখে পড়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও। তবে তদন্ত চলছে।
প্রাথমিকে নিয়োগ মামলায় মঙ্গলবার হলফনামা জমা দিয়েছে সিবিআই। কীভাবে এই দুর্নীতি হয়েছে সেটা উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।তবে ইডিকে ভর্ৎসনার সুরে বিচারপতি অমৃতা সিনহা এদিন বলেন, চিহ্নিত করার পরেও এত দেরি কেন? এমনভাবে তদন্ত চলছে যাতে সবাই বেরিয়ে আসবে। কাউকে পাবেন না। বিচারপতি সিনহা তদন্তকারী সংস্থার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা কি ভেবেছিলেন সব মসৃণ হবে?’
ইডির আইনজীবী ধীরজ ত্রিবেদী অবশ্য জানিয়েছেন, তাঁরা আরও সম্পত্তির হদিশ পেয়েছেন, কন্ঠস্বরের নমুনাও পরীক্ষা করা হচ্ছে। কিন্তু খোদ ইডি মামলায় ফেঁসে যাওয়ায় দেরি হচ্ছে। পরের শুনানিতে রিপোর্ট দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।সিবিআই-এর আইনজীবী এদিন বলেন, বারবার প্রশ্ন উঠছে এত দেরি কেন? আমরা বিশ্বাস করি প্রদোষ মিত্র সোনার কেল্লায় বারবার ঢুকতে বাধা পেয়েছিল। দেরিতে হলেও দোষীরা গ্রেফতার হয়েছিল।
এ কথা শুনে বিচারপতি সিনহা বলেন, “আশা করা যায়, সিবিআই একদিন গন্তব্যে পৌঁছে যাবে। আগামী ১২ মার্চ মামলার পরবর্তী শুনানি।






































































































































