সরকার নিয়োগ করতে চায়, কিছু আইনজীবী রাজনীতি করছেন: কুণাল

0
3

শারীরিক শিক্ষা ও কর্ম শিক্ষা বিভাগের SLST প্রার্থীদের চাকরি নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব দিখিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। শূন্য পদ তৈরি হয়ে গিয়েছিল ও নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছিল।এমনকী ১২৮০ জনের চাকরি নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যরা এমন একজন দুজনকে সামনে রেখে যাঁরা এই প্যানেলের অসফল প্রার্থীদের দিয়ে মামলা করিয়ে একটি স্থগিতাদেশ করিয়ে নিলেন। ফলে মুখ্যমন্ত্রী শূন্যপদ তৈরি করে চাকরির যে ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন সেটা আইনি জটে আটকে গেল।সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে জানালেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ।

এই চাকরিপ্রার্থীদের মামলা প্রায় ১৫ মাস এই আটকে আছে। তো সামনে শুনানির একটি দিন আছে। তাই তাদের অনুরোধ, তারা যেন একটু ধৈর্য ধরেন। এই চাকরি পেতে বাধা দেওয়ার জন্য এই স্থগিতাদেশ করা হয়েছে। ফলে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দের কাছে অনুরোধ এই যে চাকরি পাওয়ার মামলা যেন দীর্ঘমেয়াদি না হয়।ফলে অন্য কোনও মামলার স্থগিতাদেশের সঙ্গে এই শারীরিক ও কর্মশিক্ষার কোনও সম্পর্ক নেই। এটা যদি আগামীদিন আদালতে প্রমাণিত হয়ে যায় তো সেই দিনই ওনারা চাকরিটা পেয়ে যেতে পারেন। সেই অনুরোধ নিয়ে ওনারা এসেছিলেন। এদিন কুণাল ফের অভিযোগ করে বলেন,বিকাশবাবুরা ইচ্ছাকৃতভাবে মামলার জটে এদের জড়িয়ে অন্যদের চাকরি আটকে দিচ্ছেন, যা অভিপ্রেত নয়।
তৃণমূল মুখপাত্রর দাবি, আদালতের স্থগিতাদেশের কারণে এই চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগ পাচ্ছেন না। অন্যদিকে আইনজীবীদের একাংশ চাকরিপ্রার্থীদের ‘ভুয়ো সমবেদনা’ দেখিয়ে চাকরি আটকানোর জন্য আদালতে ছুটছেন।একইসঙ্গে চাকরিপ্রার্থীদের সহযোগিতার বার্তা দিয়েছেন কুণাল।