কখনও ভাবতেও পারেননি এমন হতে পারে।বিমানের ইকোনমিক ক্লাসে যাত্রা করছিলেন। কিন্তু সেখানে ইনফোসিস-কর্তা নায়ায়ণ মূর্তি!হ্যাঁ, এটাই বাস্তব। ইনফোসিস কর্তার সঙ্গে হঠাৎ সাক্ষাৎ হয় যুবকের।আর তার নম্র আচরণ মন জয় করল নরেন কৃষ্ণের। দিল্লি থেকে বেঙ্গালুরুগামী বিমানের নায়ায়ণ মূর্তির সঙ্গে এভাবেই নাটকীয় আলাপ হয় নরেনের। তিনি নিজেও এক জন ব্যবসায়ী। কিন্তু এভাবে কখনও ইনফোসিস কর্তার সঙ্গে দেখা হবে ভাবেননি। নারায়ণের সঙ্গে আলাপের মুহূর্তটি বর্ণনা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নরেন লেখেন,এত বড় এক জন ব্যক্তিত্ব আমার সঙ্গে ইকোনমিক ক্লাসে যাত্রা করেছেন, এই বিষয়টিই আমার কাছে স্বপ্নের মতো’।
আসলে নারায়ণ ও তাঁর স্ত্রী সুধা মূর্তি খুব সাধারণ জীবনযাপনে বিশ্বাসী। তাঁদের মাঝেমধ্যেই দেখা যায় বেঙ্গালুরুর রাস্তায় পুরনো মডেলের এক মারুতি গাড়িতে চেপে ঘুরে বেড়াতে। কী লিখেছেন নরেন?তিনি লেখেন, বিমানে আমি যে কয়েক ঘণ্টা ওঁর সঙ্গে কাটিয়েছি সেই সময় আমি ওঁকে নানা রকম প্রশ্ন করেছি। এআইয়ের ভবিষ্যৎ কী, ভারতীয় অর্থনীতিতে তরুণদের ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, ভবিষ্যতে কি চিনকে ছাড়িয়ে যেতে পারবে ভারত, মানসিক চাপের সঙ্গে কী ভাবে লড়াই করব এবং কোনও নতুন ব্যবসা তৈরি করার সময় কী ভাবে ব্যর্থতাকে সামলাব।কোনও বিষয়েই এতটুকু বিরক্ত হননি তিনি।বরং কত সহজভাবে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
এআইয়ের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা নিয়ে নারায়ণ নরেনকে বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দৌরাত্ম্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বাড়বে। আগামী বছরে মানুষের উৎপাদনশীলতাকে আরও দ্রুত গতিতে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে এআই। বিভিন্ন সেক্টরে এআই উৎপাদনশীলতাকে ১০ থেকে ১০০ গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে তুলবে।






































































































































