আজ রঞ্জিট্রফির দ্বিতীয় ম্যাচে নামেছিলো বাংলা দল। সেই ম্যাচে বাংলার প্রতিপক্ষ উত্তরপ্রদেশ। দিনের শেষে বাংলার রান সংখ্যা ৫ উইকেট হারিয়ে ৯৫ রান বাংলার। উত্তরপ্রদেশের থেকে ৩৫ রানে এগিয়ে মনোজ তিওয়াড়ির দল। প্রথম ইনিংসে উত্তরপ্রদেশ করে মাত্র ৬০ রান। সৌজন্যে মহম্মদ শামির ভাই মহম্মদ কাইফ।বাংলার হয়ে খেলতে নেমে দ্বিতীয় রঞ্জি ম্যাচেই ৪ উইকেট নিলেন মহম্মদ কাইফ। দাদা মহম্মদ শামির মতোই দারুণ ছন্দে তাঁর ভাই মহম্মদ কাইফ। মাত্র ৫ ওভার বল করেই চার উইকেট তুলে নিয়ে নিজের রাজ্য উত্তরপ্রদেশকে ৬০ রানেই শেষ করে দিলেন বাংলার এই পেস বোলার।

কাইফ ছাড়াও কানপুরের মাটিতে সফল সূরজ সিন্ধু জয়সওয়াল। আট ওভার বল করে মাত্র ২০ রান দিয়ে তিনি তুলে নিয়েছেন তিনটি উইকেট। ভূবনেশ্বর কুমারদের বিরুদ্ধে প্রথম দিনে লাঞ্চের আগেই সমস্ত উইকেট তুলে নেন বাংলার বোলাররা। ২ টি উইকেট পেয়েছেন বাংলার আরও এক পেসার ঈশান পোড়েল। তিনি বল করেছেন মাত্র ৭ ওভার। ২১ তম ওভারেই গুটিয়ে যায় উত্তরপ্রদেশের ইনিংস। নিতিশ রানারা এ দিন কোনও প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেননি বাংলার বোলারদের সামনে।

উত্তরপ্রদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান ওপেনার সম্রাট সিং-এর। মাত্র ১৩ রান করেই আউট হন তিনি। তাঁর উইকেট তুলে নেন মহম্মদ কাইফ। উইকেট কিপার অভিষেক পোড়েলের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি। অয়ন জুয়াল, ক্যাপ্টেন নিতিশ রানা ও সম্রাট ছাড়া আর কোনও ব্যাটার দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি। উত্তরপ্রদেশের প্রথম ইনিংসের স্কোর দেখলে মনে হয় যেন টেলিফোন নম্বর। প্রিয়ম গর্গকে ৪ রানের মাথায় বোল্ড করেন ঈশান। নিতিশ রানার উইকেটও তুলে নেন তিনিই। আকাশদীপ সিং রান আউট হন জয়সওয়ালের থ্রোতে। ৭ রান করেই আউট হন তিনি। সম্রাট, সৌরভ কুমার, ভুবনেশ্বর কুমার ও যশ দয়ালের উইকেট তুলে নিয়েছেন কাইফ। আরিয়ান, করণ শর্মা ও সমীর রিজভির উইকেট পেয়েছেন জয়সওয়াল।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ধাক্কা খায় বাংল। প্রথম দিনের শেষে ৫ উইকেট ৯৫ রান করেছে বাংলা। পাঁচটা উইকেটই তুলে নিয়েছেন ভুবনেশ্বর কুমার।বাংলার হওয়ে ৩৭ রান করেন শ্রেয়ান্স ঘোষ। ১৩ রান সৌরভ পালের। মনোজ করেন ৩ রান।
আরও পড়ুন-ডার্বিতে বয়স ভাঁড়িয়ে খেলার অভিযোগে বড় শা.স্তি ইস্টবেঙ্গলের, ৪ বছরের জন্য নির্বা.সিত এক ফুটবলার





































































































































