মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরই ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারত সফরের প্রস্তাব দিয়েছিলেন মহম্মদ মুইজ্জু। তাঁর শপথ গ্রহণের আগেই এই প্রস্তাব জানানো হলেও সে আবেদনে সাড়া দেয়নি নয়াদিল্লি। মুইজ্জু চিনপন্থী হওয়ার জেরেই ভারতের তরফে এখনও সে আবেদনে অনুমোদন মেলেনি।

সূত্রের খবর, ১৭ নভেম্বর নতুন প্রেসিডেন্টের শপথগ্রহণের আগেই ভারত সফরের প্রস্তাব করেছিল মালদ্বীপ। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে সময় চেয়েছিল দ্বীপরাষ্ট্র। মালদ্বীপ সরকার এখনও ওই বিষয়ে ভারতের অনুমোদনের অপেক্ষা রয়েছে। উল্লেখ্য, শপথগ্রহণের পর মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের ভারত সফর বহুদিনের রেওয়াজ। যদিও সাম্প্রতিক চিন সফরের আগে তুরস্ক এবং ইউএই তে সফর করেন মুইজ্জু। এদিকে চিনপন্থী প্রেসিডেন্টকে সরানোর দাবি উঠছে খোদ দ্বীপরাষ্ট্রেই। সুখে-দুঃখে পাশে থাকা দীর্ঘদিনের বন্ধু ভারতের সঙ্গে তিক্ত সম্পর্ক মেনে নিতে পারছেন না সে দেশের রাজনৈতিক মহলের বড় অংশ।
রাষ্ট্রপতি পদে বসার পরই প্রকাশ্যে চিনের দিকে ঝুঁকছেন মুইজ্জু, অন্যদিকে নতুন প্রেসিডেন্টের ভারত বিরোধিতাকে ভালোভাবে নেওয়া হচ্ছে না, বুঝিয়ে দিচ্ছে নয়া দিল্লি। এদিকে মালদ্বীপের ভারত বিরোধিতায় ফুঁসে উঠেছে গোটা দেশ। ডাক দেওয়া হয়েছে মালদ্বীপ বয়কটের। এই অবস্থায় বিপাকে পড়েছে পর্যটন নির্ভর মালদ্বীপ। নিজেদের দেশে ভারতীয় পর্যটকদের ফেরাতে মরিয়া মালদ্বীপ অ্যাসোসিয়েশন অফ ট্রাভেল এজেন্টস অ্যান্ড ট্যুর অপারেটর্স বা ‘মাতাতো’। তারা লম্বা চিঠি দল পর্যটন সংস্থা ইজি মাই ট্রিপের সিইও নিশান্ত পিত্তিকে। সেখানে সাম্প্রতিক দ্বন্দ্ব ঝেড়ে ফেলে পর্যটক ফেরাতে কার্যত অনুনয় বিনয় করছে ‘মাতাতো’।







































































































































