রেশন (Ration) বন্টন মামলার তদন্তে বেড়েই চলেছে টাকার অঙ্কের পরিমাণ। মামলার তদন্তে নেমে এমনই অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের। তবে ঠিক কত টাকার গরমিল হয়েছে তা এখনও পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারেননি তদন্তকারীরা। সেকারণেই মামলার গতিপ্রকৃতি যেভাবে এগোচ্ছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে ইডির (Enforcement Directorate) হাতে। আর যা দেখে মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড় তদন্তকারীদের। এবার রেশন বন্টন মামলায় ঠিক কত টাকা নয়ছয় করেছে ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান (Bakibur Rahman) সেই রিপোর্ট পাঠানো হল দিল্লিতে। রিপোর্টে বাকিবুরের সম্পত্তির খতিয়ানের পাশাপাশি টাকা লেনদেন সহ একাধিক বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে বলে ইডি সূত্রে দাবি করা হয়েছে।

ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বাকিবুরকে নিয়ে দিল্লিতে যে রিপোর্ট পাঠিয়েছে, তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, রেশন বন্টন মামলায় গত ১০ বছরে বাকিবুর একাই হাজার কোটি টাকা কামিয়েছে। পাশাপাশি এই মামলায় ইডির তরফে যে চার্জশিট পেশ করা হয়েছে তাতে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধেও একাধিক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে ধান কেনার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ৪৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বাকিবুরের সংস্থার মাধ্যমে। আর সেই সব হিসেবনিকেশ করে দেখা যাচ্ছে সব মিলিয়ে ১০০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বাকিবুরের সংস্থাই। ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে এই মামলার জট যত খুলবে ততই টাকার অঙ্কের পরিমাণ বাড়তে থাকবে।

তবে বাকিবুরের লাভের টাকার শেয়ার কাদের কাছে পৌঁছেছে এখন সেই বিষয়টিই তদন্ত করে দেখছেন ইডি আধিকারিকরা।









































































































































