আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, আজ বৃহস্পতিবার হাজিরা দেওয়ার দিন ছিল। সেই মতো এদিন সকালেই ব্যাঙ্কশাল কোর্টে পৌঁছে যান রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র ও প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। তিনজনের গলাতেই এদিন ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব শোনা যায়। সবটাই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। মামলার ৭ বছর পরও এমনটাই বলছেন তিন নেতা।
নারদ স্টিং অপারেশন মামলায় ২০২১ সালে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁদের।তাঁরা জামিনে ছাড়া পেলেও নির্দিষ্ট সময় অন্তর হাজিরা দিতে হয় তাঁদের। শোভন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমরা বলি বা না বলি, মানুষের একটা ধারনাই তৈরি হয়ে গিয়েছে যে এভাবে আসলে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করা হচ্ছে।” সারা দেশ জুড়েই এমন ঘটনা ঘটছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। একই কথা শোনা যায় ববি হাকিমের গলাতেও। তাঁর দাবি, কোনও প্রমাণ ছাড়াই দিনের পর দিন তদন্ত চলছে।
নারদ স্টিং মামলায় আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের বিরুদ্ধে। ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছিল, নগদ টাকা নিচ্ছেন ওই নেতারা। এরপরই তদন্ত শুরু করে সিবিআই। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর আচমকা তাঁদের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে সিবিআই।





































































































































