বারো দিনের মাথায় উজ্জ্বল হচ্ছে আশার আলো। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আর কিছুক্ষণের পর অন্ধকূপ থেকে মুক্ত হবেন ৪১ জন শ্রমিক। বুধবারই শুরু হয়েছে উল্লম্ব বা ভার্টিকাল ড্রিলিং। ড্রিলিং করে পাইপ বসানোর কাজ চলছে এই মুহূর্তে। পাইপের ভিতর দিয়ে প্রবেশ করানো হবে ট্রলি। ট্রলিতে শুয়ে প্রথমে ভিতরে যাবেন NDRF-এর জওয়ানরা। এরপর ওই ট্রলিতে শুয়েই এক এক করে শ্রমিকদের বের করা হবে।

নিরাপদে উদ্ধারের জন্য পুজো-প্রার্থনাও চলছে। ইতিমধ্যেই ৪১টি অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন করা হয়েছে ঘটনাস্থলে। শ্রমিকরা বেরিয়ে আসলেই তাদের অ্যাম্বুল্যান্সে করে পৌঁছে দেওয়া হবে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য। এছাড়া রয়েছে কপ্টারও। কোনো শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে তাঁকে তৎক্ষণাৎ যাতে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায় তার জন্যই এই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পাশাপাশি ১৫ জন চিকিৎসকের একটি টিম সেখানে আছেন। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী পুস্কার সিং ধামিও রওনা দিয়েছেন ঘটনাস্থলে। বোতলে ভরে শ্রমিকদের জন্য গরম খিচুড়ি, জল, ওষুধপত্র পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন- BGBS: আইটিসি মার্কের উদ্বোধন! ৯৩টি মউ স্বাক্ষর, রাজ্যে আরও ১৩১৪ কোটি টাকা বিনিয়োগ সঞ্জীব পুরীর




 
 
 
 
































































































































