উত্তরকাশীতে নির্মীয়মান টানেলে (Under construction tunnel in Uttarkashi) প্রায় ৪০ জন শ্রমিক এখনও আটকে রয়েছেন। এর মাঝেই নয়া বিপদ। আধুনিক শক্তিশালী ড্রিল মেশিন দিয়ে কাজ করার সময় মধ্যরাতে আচমকাই বিকট শব্দ হয়। যার জেরে বন্ধ করে দেওয়া হয় উদ্ধারকাজ (Rescue work stopped)। কেন এমন শব্দ হল তা উদ্ধার করতে রাতেই বিশেষজ্ঞদের দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান বলে জানা যাচ্ছে। যত সময় যাচ্ছে ততই শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করার আশা ক্ষীণ হচ্ছে।
উত্তরাখণ্ডে টানেল বিপর্যয়ে নয়া বিপত্তি। শুক্রবার সকাল থেকে যে ড্রিল মেশিন দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল মধ্যরাতে সেই কাজে ব্যাঘাত ঘটল। আটকে থাকা শ্রমিকদের বাঁচানোর মরণপণ লড়াই চলছে। তার মাঝেই বেশ কিছু সময় ধরে বন্ধ উদ্ধার কাজ।বৃহস্পতিবার একটা বোল্ডারের কাছে গিয়ে আটকে যায় আগের ড্রিল মেশিনটি। এবার নতুন মেশিন আনা হয়। যদিও তাতে কাজের গতি খুব একটা বাড়েনি। Shortcrete method ব্যবহার করা হয়েছে উদ্ধারকাজে। এই বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে বাতাস ব্যবহার করে কংক্রিটে স্প্রে করা হয়। কিন্তু নানা কারণে সেই টেকনিক কাজ করেনি। নয়া মেশিনের ক্ষমতা ১৭৫-২০০ হর্স পাওয়ার। এটা প্রতি ঘণ্টায় ৫ মিটার প্রবেশ করতে পারবে। কিন্তু যেভাবে মধ্যরাতে কাজ থমকে গেল তাতে আটকে পড়া শ্রমিকদের আদৌ উদ্ধার করা যাবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আর আশঙ্কা দুই-ই বাড়ছে।