আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা কা.ণ্ডে বি.ভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে: কুণাল

0
1

আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা কাণ্ডে এবার মুখ খুললেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। থানার মধ্যে পুলিশি নির্যাতনের বিষয়টি সম্পূর্ণ ভুল ও বিভ্রান্তিকর বলেই দাবি করেছেন তৃণমূল মুখপাত্র।এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কুণাল বলেন, “মামলা করার জন্য হাইকোর্টে যাওয়ার অধিকার সকলের আছে। তবে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় পিটিয়ে মৃত্যু বা বন্দি মৃত্যুর কোনও ঘটনা ঘটেনি। যিনি মারা গিয়েছেন, তিনি একটি চোরাই মোবাইল কিনেছিলেন। পুলিশ মোবাইল চুরির তদন্তে নেমে এই ব্যক্তির সন্ধান পায়। পুলিশ ওই ব্যক্তিকে মোবাইলটি থানায় জমা করতে বলে। এরপর ওই ব্যক্তি আমহার্ট স্ট্রিট থানায় যান তাঁর কেনা চোরাই মোবাইল জমা দিতে। পুলিশ-ই ওই মোবাইল চিহ্নিত করে দিয়েছিল। এরপর স্থানীয় এক বিজেপি নেতার কাছে বিষয়টি জানান ওই ব্যক্তি। এবং বিজেপি নেতা থানায় ফোন করেন।

কথোপকথনের সমস্ত তথ্য পুলিশের কাছে আছে। আমহার্ট স্ট্রিট থানাও ওই ব্যক্তিকে ডাকেনি। অন্য একটি থানা চোরাই ফোনের তদন্তে নেমে ওনাকে মোবাইলটি থানায় জমা করতে বলেছিল। উনি নিজে আমহার্ট স্ট্রিট থানায় গিয়েছিলেন। এরপর ওই ব্যক্তির বয়ান যখন থানায় রেকর্ড হচ্ছিল, তখন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এর সঙ্গে নির্যাতনের কোনও সম্পর্ক নেই। ওই ব্যক্তি আগে থেকে হয়তো অসুস্থ ছিলেন অথবা মানসিক চাপ নিতে পারেননি। ময়নাতদন্ত হলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে।”

এই যে বলা হচ্ছে এফআইআর আছে কিনা, কেন ডাকা হয়েছিল। আরে উনি তো বন্দি ছিলেন না? ওনাকে পুলিশ তো ডাকেনি? উনি নিজে স্বত:প্রণোদিত হয়ে চোরাই মোবাইলটি জমা দিতে এসেছিলেন। যে কেউ আদালতে যেতে পারেন। আদালত যা নির্দেশ দেওয়ার দেবে। যেখানে ইচ্ছে, যে কোনও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করতে পারেন।