সর্বোচ্চ স্তরের কড়া নজরদারি এবং প্রশাসনের সার্বিক প্রয়াসে শান্তিপূর্ন ভাবেই রাজ্যে দুর্গাপুজো উদযাপিত হয়েছে। এবার কালীপুজো এবং দীপাবলির উৎসব নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করাই প্রশাসনের সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ। কলকাতা শহরে প্রায় ২৭০০ কালীপুজো হয়।
কালীপুজোতে দুর্গাপুজোর মতোই আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে সুস্থ থাকে তা নিয়ে দফায় দফায় উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে কলকাতা পুরসভা ও পুলিশ। শব্দ বাজি রুখতে কি করনীয় তা নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা হয়। শহরে শব্দবাজি যাতে কোনভাবেই না ফাটে সেদিকে নজর দেওয়ার পাশাপাশি ময়দানে শুরু হওয়া বাজির বাজারে কড়া নজরদারি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কালী পুজোতে চাঁদার জুলুমের অভিযোগ এলে যাতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয় তা সে ব্যাপারে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দুর্গাপুজোয় কলকাতা পুলিশ ফোর্স যেভাবে লক্ষ লক্ষ জনশ্রুত সামলে প্রশংসা কুড়িয়েছে সেই সুনাম কালীপুজো এবং দীপাবলির ও ছট পুজোতে যাতে ক্ষুন্ন না হয় তার উপরে জোর দেওয়া হচ্ছে।এলাকায় এলাকায় শব্দবাজি যাতে বিক্রি না হয় তার ওপর নজরদারি চালানোর সঙ্গে সঙ্গে বাবুঘাট ও শহরের এন্ট্রি পয়েন্টগুলিতে নাকা চেকিং জোরদার করা হচ্ছে। কালী পুজোয় শব্দবাজি রুখে দেওয়া কলকাতা পুলিশের কাছে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। পরিবেশ বান্ধব স্বীকৃত বাজি চিনতে কিউ আর কোড ব্যবহার করার কথা। সে বিষয়টি মানা হচ্ছে কিনা তাও দেখবে পুলিশ।
আরও পড়ুন- গ্রাম্য বি*বাদে রাজনৈতিক রঙ, পঞ্চায়েত মন্ত্রীর বাড়ি ভা*ঙচুরের অভিযোগ