উপহার তো অনেকেই পান। কিন্তু এমন অভিনব উপহার কি কখনও পেয়েছেন? তাও আবার শারদীয়ার বিশেষ উপহার! এই অভিনব উপহার পাঠানো হয়েছে বিশ্বভারতীর উপাচার্য-সহ তাঁর ২৫ জন অনুগামীর বাড়িতে । সব উপহারই পৌঁছনো হয়েছে কুরিয়ারের মাধ্যমে। কেউ পেয়েছেন পঞ্চমীর দিন কেউ বা আবার একাদশীর দিন।
নিশ্চয়ই ভাবছেন কী ছিল সেই উপহারে ? প্যাকেট খুলতেই তাজ্জব সকলে! ছেঁড়া-ফাটা জুতো। তাতে লেখা পুজোর উপহার। কটাক্ষের এক নয়া পদ্ধতি দেখল শান্তিনিকেতন। যদিও বিষয়টি নিয়ে কেউ সমালোচনা করছেন, কেউ আবার ব্যঙ্গ করছেন। রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে বিশ্বভারতীর জুড়ে।
সাম্প্রতিক অতীতে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর একাধিক কাজকর্মের প্রতিবাদে বিক্ষোভ আন্দোলন করেছেন পড়ুয়ারা। তাঁরাই এই কাজ করে থাকতে পারেন বলে মনে করছেন উপাচার্যের ঘনিষ্ঠ মহল। কেউ কেউ অবশ্য বলছেন, বিদ্যুৎবাবুর আমলে বিশ্বভারতীর প্রশাসনিক ব্যর্থতার প্রসঙ্গটি তুলে ধরতেই এই ধরনের কাজ করা হয়েছে।





































































































































