ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার (FCI)থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এবার রেশন মামলায় ধৃত ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমানের (Bakibur Rahman) বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা(ED)। রাজ্যের বাইরেও রেশন পাচারে সক্রিয় ভূমিকা ছিল অভিযুক্তের বলে ধারণা ইডি আধিকারিকদের। পাশাপাশি দুবাইতে (Dubai) বাকিবুরের দুটি ফ্ল্যাটের সন্ধানও মিলেছে। এইসবের ভিত্তিতেই এবার অভিযুক্তের ঘনিষ্ঠদের তলব করতে চাইছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
ইডি (ED)সূত্রে খবর দুবাইতে ফ্ল্যাট কেনার টাকা এদেশ থেকেই পাঠিয়েছিলেন বাকিবুর। কিন্তু সেই টাকার উৎস কী তা নিয়ে বাড়ছে ধোঁয়াশা। দুবাইতে দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের দাম ৭-৮ কোটি টাকা। তাহলে কি পাকাপাকিভাবে বিদেশেই থাকার প্ল্যানিং ছিল অভিযুক্তের? সেই দিকটাও খতিয়ে দেখছে ইডি। পাশাপাশি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বলছে রেশনের আটা খোলা বাজারে বিক্রির অভিযোগ রয়েছে বাকিবুরের বিরুদ্ধে। রাজ্যের বাইরে দু তিনটে এফ আই আর রয়েছে তাঁর নামে। সীমান্ত পেরিয়েও এই বেআইনি পাচার হয়েছে বলে অনুমান। এই গণবণ্টনে বাকিবুরের সঙ্গে কারা কারা জড়িত ছিলেন বা আছেন তা জানতে এবার ধৃতের ঘনিষ্ঠদের কয়েকদিনের মধ্যেই তলব করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।