দীর্ঘ লড়াই শেষে অবিজেপি রাজ্য বিহারে প্রকাশিত হয়েছে জাতিগত জনগণনার ফল। এবার সেই পথে পা বাড়াল কংগ্রেস। সোমবার কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ঘোষণা করে দিলেন, শীঘ্রই কংগ্রেস শাসিত রাজ্যেগুলিতে জাতিগত জনগণনা হবে। নির্বাচন কমিশনের তরফে সোমবার ৫ রাজ্যে নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়েছে, এহেন পরিস্থিতির মাঝে কংগ্রেসের এহেন ঘোষণা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, “দেশ জাতিগত জনগণনা চায়। বিজেপি না চাইলে সরে যাক।”

পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন(Election of Commission India)। ৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। তার আগে দলীয় কৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক বসেছিল কংগ্রেস(Congress)। সেখানেই প্রায় ৪ ঘণ্টার বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে জাতিগত জনগণনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হল। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী জানান, “সিডব্লুসি-এর বৈঠকে যৌথভাবে আমরা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ৪ টি রাজ্য হিমাচল প্রদেশ, রাজস্থান, কর্ণাটক এবং ছত্তিশগড় কংগ্রেস শাসিত রাজ্য। এই রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীরা নিজ নিজ রাজ্যে জাতিগত জনগণনা করবেন।” কংগ্রেস সাংসদ আরও বলেন, “কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলির এই পদক্ষেপ দেশের দরিদ্র জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে অত্যন্ত “প্রগতিশীল” একটি পদক্ষেপ। তবে এই সিদ্ধান্ত জাতি বা বর্ণের দ্বারা অনুপ্রানিত হয়ে নয়, বরং এই সিদ্ধান্ত ভারতের আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের অগ্রগতির স্বার্থে নেওয়া হচ্ছে।”










































































































































