অভিনেতা জীতু কমলের (Jeetu Kamal)নয়া অবতার এবার প্রকাশ্যে। ব্যক্তিগত জীবনে তাঁকে নিয়ে যতই চর্চা হোক না কেন কাজের জায়গায় এই মুহূর্তে একের পর এক নয়া আপডেট দিচ্ছেন অভিনেতা (Actor)। বিদেশে সিনেমার শুটিং-এর পর এবার নতুন গোয়েন্দা হয়ে বাংলার সিল্ভারস্ক্রিনে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন তিনি। নেপথ্যে রয়েছেন ক্রীড়া সাংবাদিক দুলাল দে (Dulal Dey)। চিরাচরিত গোয়েন্দাদের থেকে একটু অন্যরকম হবেন মুখ্য চরিত্র অরণ্য চট্টোপাধ্যায়। সিনেমার পর্দায় আসার আগেই বই আকারে প্রকাশিত হবে এই গল্প। গোয়েন্দার সহকারী হিসেবে থাকবেন জামাইবাবু সুদর্শন হালদার। আসলে জটায়ু, অজিত এদের পথ ধরে এখানেও একই ধরণের চরিত্র। সুদর্শনের চরিত্রে থাকছেন গায়ক-অভিনেতা শিলাজিৎ মজুমদার (Shilajit Majumder)।

ফেলুদা, ব্যোমকেশ, সোনাদা, একেন বাবুদের ভিড়ে আবার নতুন গোয়েন্দা! কেন রাজি হলেন জীতু? ‘অপরাজিত’ অভিনেতা বলছেন, গোয়েন্দা বলে নয় আসলে গল্পের মধ্যে একটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার আছে । পরিচালক যখন ক্রীড়া সাংবাদিক তখন তাঁর সিনেমায় খেলার যোগাযোগ থাকবে না তাও কি হয়? “এই ছবিতে ক্রিকেট জড়িয়ে আছে আর আমি নিজেও সেকেন্ড ডিভিশন খেলেছি”- বলছেন অভিনেতা। প্রকাশ্যে এসেছে ছবির প্রথম ঝলক। পরিচালক বলছেন, “আমার ছবির থিম একটু আলাদা। শহরে নতুন গোয়েন্দা, যে ক্রিকেটের বাইশ গজেও তুখড়। ফার্স্ট ডিভিশন খেলে। সে পুলিশের সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত নয়, তবে ডাক্তারির ছাত্র। অন্যদিকে, সিআইডি ইন্সপেক্টরের চরিত্রে আছেন সুদর্শন হালদার (শিলাজিৎ)। অরণ্য আর সুদর্শন আবার সম্পর্কে শ্যালক-জামাইবাবু।” রানাঘাটের পটভূমিকায় গল্প। চিত্রনাট্য অনুযায়ী এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়, সেখানে যায় অরণ্য। ঘটনাচক্রে সেই মৃত্যু রহস্যের সঙ্গে জড়িয়ে যায় সে।অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ চরিত্রে থাকছেন সুহোত্র মুখোপাধ্যায়। নার্সের চরিত্রে রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। কলকাতা সংলগ্ন বিভিন্ন জায়গার পাশাপাশি নদিয়াতেও হবে শুটিং।







































































































































