ফের যোগীরাজ্যে গণধর্ষণের শিকার এক কিশোরী। গত সোমবার বাবার দোকান থেকে ফেরার সময় রাস্তা থেকে এক কিশোরীকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে উত্তরপ্রদেশের আগ্রায়। বুধবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যদিকে, ধরা পড়ার ভয়ে অন্য এক অভিযুক্ত বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। এরপর বাড়ি থেকে কিছু দূরে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন:INDIA জোটের শরিক কংগ্রেস শাসিত হিমাচলকে আর্থিক সাহায্য মমতার সরকারের
পুলিশ জানিয়েছে, গত সোমবার নির্যাতিতার বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করতেই রূপেশ, করুয়া এবং জগদীশ নামে তিন তরুণের খোঁজ পায় পুলিশ। অভিযুক্তেরা সকলেই শামসাবাদ গ্রামের বাসিন্দা। তাঁদের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করা হয়। শামসাবাদ গ্রাম থেকে এক অভিযুক্ত গ্রেফতার হতেই আর এক অভিযুক্ত পালিয়ে যান। এদিকে, ধরা পড়ার ভয়ে আর এক অভিযুক্ত জগদীশ পালিয়ে যায়। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে একটি গাছ থেকে জগদীশের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।এই ঘটনায় জগদীশ আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করেছে পুলিশ।
আগরার ডেপুটি পুলিশ কমিশনার সোমেন্দ্র মীণা জানিয়েছেন, অটোচালক রূপেশকে প্রথমে গ্রেফতার করা হয়। তাঁকে জেরা করে জগদীশ এবং করুয়ার খোঁজ পায় পুলিশ। গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে গা ঢাকা দেন করুয়া।তবে তাকে গ্রেফতার করা হলেও জগদীশ গ্রেফতারি এড়াতে গাছের সঙ্গে দড়ি বেঁধে আত্মহত্যা  করেন।





 
 
 
 































































































































