শৈশব পেরিয়ে সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি আজ এক স্বপ্নের নাম

0
1

মাত্র পাঁচ বছর পেরিয়ে ভারতের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়। আকর্ষণীয় ক্যাম্পাস, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দক্ষ ফ্যাকাল্টি সদস্যদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা — এই সব কিছু এক সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আরও ভাল মানের শিক্ষার পরিবেশ প্রদানে সহায়তা করেছে। সর্বোপরি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শেখার তাগিদ বাড়িয়েছে, উৎসাহ জুগিয়েছে। আধুনিক যুগের শিক্ষার এই বড় দায়িত্ব দক্ষ নির্বাহকেরা নিজেদের কাঁধে তুলে নেওয়ার ফলশ্রুতি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টি বহুমাত্রিক মাত্রায় বিস্তৃত হয়েছে।

সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি আজ ৫ সেপ্টেম্বর, শিক্ষক দিবসের পবিত্র দিনে বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে ‘স্বাগত ও ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম’ নিভোধাতা ২০২৩-এর ক্লাস আয়োজন করে। ছিলেন স্বামী জনলোকানন্দ, মালাপ্রাণা মাতাজি, টেকনো গ্রূপের এমডি তথা চান্সেলর সত্যম রায়চৌধুরী ও ভাইস চ্যান্সেলর ধ্রুবজ্জতি মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। সত্যম রায়চৌধুরী বলেন, শৈশব পেরিয়ে সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি আজ এক স্বপ্নের নাম।আধুনিক দুনিয়ার চাহিদার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে এবং আধুনিক প্রজন্মের স্বাভাবিক প্রযুক্তিগত দক্ষতার কথা ভেবেই এখানকার পাঠ্যক্রম তৈরি করা হয়। জোর দেওয়া হয় পেশাদারি দক্ষতা গড়ে তোলার দিকেও।

খতিয়ান বলছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরকাড়া কৃতিত্ব ইতিমধ্যেই দেশ জুড়ে সাড়া ফেলে দিয়েছে। এখানকার প্রতিটি কোর্সে থিওরি পড়ানোর পাশাপাশি কার্যক্ষেত্রে সেই থিওরির যথাযথ প্রয়োগ কী ভাবে করতে হবে, তাও শেখানো হয় ছাত্র-ছাত্রীদের। প্রতি পেপারেই তাই ব্যবহারিক প্রকল্প (প্র্যাক্টিক্যাল প্রজেক্ট) করার উপর জোর দেওয়া হয়।আধুনিক ডিজিটাল মার্কেটিং বা জনসংযোগ দুনিয়াতেও তাদের স্বচ্ছন্দ বিচরণ।

পূর্ব ভারতের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষা সমষ্টি, টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের সবচেয়ে কম বয়সী বিশ্বব্যাপী দ্রুত বর্ধনশীল এবং ডিজিটালভাবে সক্ষম এই বিশ্ববিদ্যালয় এখন পড়ুয়াদের কাছে রীতিমতো ভরসার জায়গা।

আরও পড়ুন- বাংলাদেশের সঙ্গে তৃতীয় বৈঠক সদর্থক: ৩ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নেবে মায়ানমার